vocational hsc class 12 computer operation and maintenance (1) 2nd paper science 2nd week assignment solution 2021

অ্যাসাইনমেন্ট :একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করে ফাইল/ফোল্ডার শেয়ারিং পদ্ধতি আলোচনা

 শিখনফল/বিষয়বস্তু :  

  • কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ব্যবহার
  • কম্পিউটারে নেটওয়ার্কের ব্যবহৃত ক্যাবল ও কানেকটরসমূহ 
  • LAN, MAN ও WAN
  • LAN, MAN ও WAN এর সুবিধা ও অসুবিধা 
  • LAN কানেকটিভিটি ডিভাইস
  • LAN এর বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন

নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি): 

  • কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে
  • কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত ক্যাবল ও কানেক্টর বর্ণনা করতে হবে
  • LAN, MAN ও WAN এর ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে
  • LAN-এ ব্যবহৃত কানেকটিভিটি ডিভাইসসমূহ চিহ্নিতকরণ ও সংযোগ স্থাপন পদ্ধতি বর্ণনা করতে

উত্তর সমূহ:

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ব্যবহার

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (ইংরেজি: Computer network) হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা যাতে দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে যুক্ত থাকে।

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীরা ফাইল, প্রিন্টার ও অন্যান্য সম্পদ ভাগাভাগি করে ব্যবহার করতে পারেন, একে অপরের কাছে বার্তা পাঠাতে পারেন এবং এক কম্পিউটারে বসে অন্য কম্পিউটারে প্রোগ্রাম চালাতে পারেন

সাধারণত দুইটি কম্পিউটার যদি পরস্পর যুক্ত থাকে তাহালে সেটাও নেটওয়ার্ক, আবার হাজার হাজার কম্পিউটার যদি পরস্পর যুক্ত থাকে তাহালে তখন সেটাও নেটওয়ার্ক।

এভাবে কম্পিউটার গুলো যখন পরস্পর কোনো মাধ্যমে যুক্ত থাকে তখন তারা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ ডাটার তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। আমি বিষয়টা আরো পরিস্কার করে বুঝায় বলছি।

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর মধ্যে এক সাথে লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার ডিভাইস যুক্ত থাকে। আর নেটওয়ার্ক এর মধ্যে যুক্ত থাকা প্রতিটা computer device গুলোকে বলা হয় Node. node কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত হওয়ার ক্ষেএে একটি মাধ্যমের প্রয়োজন।

এর মাধ্যম গুলো তার বা বেতার যেকোনো মাধ্যমে হতে পারে। তবে, কিছু অধিক ব্যবহার করা মাধ্যম

গুলো হলো, infrared, twisted pair cable, satellite, coaxial cable, WiFi, cable, optical fiber, Bluetooth ইত্যাদি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত ক্যাবল ও কানেক্টর বর্ণনা

কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত ক্যাবল

ফাইবার অপটিক ক্যাবল (Fiber optic cable): ফাইবার অপটিক (Fiber optic) একধরনেরপাতলা, স্বচ্ছ তন্তু বিশেষ। এটি সাধারণত সিলিকা, কাচঁ অথবা প্লাস্টিক দিয়ে বানানো, যা আলো পরিবহনে ব্যবহৃতহয়। এই তন্তুর মধ্যদিয়ে যে আলো প্রবাহিত হয়, এই আলোর মাধ্যমে ডাটা প্রবাহিত হয় । এর মধ্য আলোর পূর্ণআভ্যন্তরীন পতিফলন এর মাধ্যমে ডাটা একস্থান হতে অন্য স্থানে প্রবাহিত হয়ে থাকে । ফাইবার অপটিক ক্যাবলসাধারণত প্রায় সকল প্রকার সাইড ইফেক্ট থেকে মুক্ত । অর্থাৎ কোন কিছুই এর সিগন্যালকে প্রভাবিত করতে পাবেনা ।

 যে তন্তুর মধ্যেদিয়ে ডাটা প্রবাহিত হয় তাকে বলা হয় কোর । একটি ক্যাবল এর ভিতর অনেক কোর থাকতেপারে । একটি মাল্টিমোড কোর এর ডায়ামিটার হলো 125 মাইক্রোন (125µ) যা মানুষের দুটি চুলের সমানমোটা । এর প্রধান সুবিধা হল এতে অনেক উচ্চগতি পাওয়া যায় । বর্তমানে এতে 100 mbps থেকে 2 Gbps পর্যন্ত স্পিড পাওয়া যায় ।

একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করে ফাইল/ফোল্ডার শেয়ারিং পদ্ধতি আলোচনা, LAN, MAN ও WAN এর সুবিধা ও অসুবিধা বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন https://www.banglanewsexpress.com/

শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল (STP):  শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে প্রতিটি  ট্যুইস্ট জোড়া থাকে অর্থাৎ প্রতিটি ট্যুইস্ট এ দুটি ক্যাবল একসাথে পাকানো থাকে এবং এই প্রতিটি ট্যুইস্ট আবার একটি শিল্ড বা শক্ত আবরণ দ্বার আচ্ছাদন কারা থাকে । এই প্রতিটি ট্যুইস্ট কে আবার একটি প্লস্টিক এর জাকেট এর মাধ্যমে আচ্ছাদন কারা থাকে।

 এই ধরনের ক্যাবলে Electromagnetic interference বা EMI ইফেক্ট এর শিকার হয় না বললেই চলে । এই ধরণের ক্যাবল এর মাধ্যমে সাধারণত 100 মিটার পর্যন্ত কোন রিপিটার ব্যবহার করা ছাড়াই ডাটা ট্রান্সমিট করা যায় । এর ডাটা ট্রান্সফার স্পিড সাধারণত 16 থেকে 500 Mbps পর্যন্ত হতে পারে । সাধারণত লোকল এরিয়া নেটওয়ার্কে এই ধরনের ক্যাবল ব্যবাহার করা হয় ।

একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করে ফাইল/ফোল্ডার শেয়ারিং পদ্ধতি আলোচনা, LAN, MAN ও WAN এর সুবিধা ও অসুবিধা বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন https://www.banglanewsexpress.com/

আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল (UTP): আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল  এ প্রতিটি  ট্যুইস্ট জোড়া থাকে কিন্ত প্রতিটি ট্যুইস্ট এ কোন প্রকার শিল্ডিং করা থাকে না । শুধু মাত্র সবকটি ট্যুইস্টকে নিয়ে একসাথে প্লাস্টিক এর কভার দ্বারা অচ্ছাদন করা থাকে ।

 এই ক্যাবল সাধারণত লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে ব্যবহার করা হয়। এধরনের ক্যাবল এর দাম সাধারণত খুব কম হয়ে থাকে । এবং এর ইন্সটলেশন খরচ খুব কম । তাই লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে এই ধরনের ক্যাবল প্রচুর পরিমানে ব্যবহার করা হয় ।

একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করে ফাইল/ফোল্ডার শেয়ারিং পদ্ধতি আলোচনা, LAN, MAN ও WAN এর সুবিধা ও অসুবিধা বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন https://www.banglanewsexpress.com/

আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল কে আবার কয়েকটি  ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে এবং এই প্রত্যেকটি  ক্যাটগরির কিছু আলাদা আলাদা  বৈশিষ্ট রয়েছে । 

কম্পিউটার নেটওয়ার্কে কানেক্টর বর্ণনা

ওয়াই-ফাই(Wi-Fi)- Wi-Fi শব্দটি Wireless Fidelity শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ। ওয়াই-ফাই হলো জনপ্রিয় একটি তারবিহীন নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি যা বেতার তরঙ্গকে ব্যবহার করে থাকে। এটি ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (WLAN)  এর IEEE(Institute of Electrical & Electronics Engineers) 802.11 প্রণীত স্ট্যান্ডার্ড। এর এরিয়া একটি কক্ষ, একটি ভবন কিংবা সাধারণত ইনডোরের ক্ষেত্রে এ দূরত্ব ৩২ মিটার এবং আউটডোরের ক্ষেত্রে ৯৫ মিটারের মতো এলাকা জুড়ে হতে পারে।  ওয়াই-ফাই  এনাবল্ড কোনো ডিভাইস যেমন-  একটি পার্সোনাল কম্পিউটার, ভিডিও গেম কনসোল, স্মার্টফোন কিংবা ডিজিটাল অডিও প্লেয়ার প্রভৃতি একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক অ্যাকসেস পয়েন্টের মাধ্যমে  ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হতে পারে।

ওয়াইম্যাক্স(WiMAX)- WiMAX  এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Worldwide Interoperability for Microwave Access। ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তির মাধ্যমে উচ্চ  গতির ব্রডব্যান্ড সেবা, তারবিহীন ব্যবস্থায় বিস্তৃত এলাকাজুড়ে ইন্টারনেট অ্যাকসেস করার সুযোগ পাওয়া যায়।

১৯৯৮ সালে IEEE 802.16, ওয়্যারলেস মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক (WMAN)  এর জন্য মানটি আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করা হয়। এ প্রটোকলের ডেটা ট্রান্সমিশন রেট ৭০ মেগাবিট/ সেকেন্ড। WiMAX এর প্রধান দুটি অংশ রয়েছে। একটি হচ্ছে WiMAX এর বেস স্টেশন যা ইনডোর ও আউটডোর টাওয়ার নিয়ে গঠিত। অন্যটি হচ্ছে এন্টিনাসহ WiMAX রিসিভার, যা কোনো কম্পিউটার বা ল্যাপটপে সংযুক্ত থাকে। একটি WiMAX বেস স্টেশন সাধারণত ১০ কিমি হতে শুরু করে ৬০ কিমি পর্যন্ত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট অ্যাক্সেস সুবিধা দিয়ে থাকে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

LAN, MAN ও WAN এর ধারণা

লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা LAN

একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করে ফাইল/ফোল্ডার শেয়ারিং পদ্ধতি আলোচনা, LAN, MAN ও WAN এর সুবিধা ও অসুবিধা বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন https://www.banglanewsexpress.com/

সাধারণত ১০০ মিটার বা তার কম এরিয়ার মধ্যে বেশ কিছু কম্পিউটার টার্মিনাল বা অন্য কোনো পেরিফেরাল ডিভাইসসমূহ সংযুক্ত করে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তাকে LAN বলে। অধিকাংশ LAN ওয়ার্কস্টেশন এবং কম্পিউটারসমূহ সংযোগ প্রদান করে। LAN এ সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটারের নিজস্ব CUP রয়েছে যা গ্রোগ্রাম নির্বাহ করতে পারে । 

মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক MAN :

একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করে ফাইল/ফোল্ডার শেয়ারিং পদ্ধতি আলোচনা, LAN, MAN ও WAN এর সুবিধা ও অসুবিধা বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন https://www.banglanewsexpress.com/

যখন একটি মেট্রোপলিটন শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত একের অধিক কম্পিউটার বা কমিউনিকেটিং ডিভাইস নিয়ে যে নেটওয়ার্ক গঠিত হয় তখন উক্ত নেটওয়ার্ককে MAN বলে।

ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা WAN :

একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করে ফাইল/ফোল্ডার শেয়ারিং পদ্ধতি আলোচনা, LAN, MAN ও WAN এর সুবিধা ও অসুবিধা বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন https://www.banglanewsexpress.com/

ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক হলো এমন একটি নেটওয়ার্ক যখন এটি টেলিকমিউকেশন নেটওয়ার্কের সাহায্যে একটি বিস্তৃত এলাকাকে নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসে। এটি একাধিক শহর বা দেশ বা পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা। অর্থাৎ পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত ইন্টারনেটই হলো WAN । অন্যভাবে বলা যায় যখন একিট দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরের সাথে কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা স্থাপন করা হয় তখন উক্ত নেটওয়ার্ককে WAN বলে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

LAN-এ ব্যবহৃত কানেকটিভিটি ডিভাইসসমূহ চিহ্নিতকরণ ও সংযোগ স্থাপন পদ্ধতি বর্ণনা

local-area-network-LAN

সাধারণত ১০০ মিটার বা তার কম এরিয়ার মধ্যে বেশ কিছু কম্পিউটার টার্মিনাল বা অন্য কোনো পেরিফেরাল ডিভাইসসমূহ সংযুক্ত করে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তাকে LAN বলে। অধিকাংশ LAN ওয়ার্কস্টেশন এবং কম্পিউটারসমূহ সংযোগ প্রদান করে। LAN এ সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটারের নিজস্ব CUP রয়েছে যা গ্রোগ্রাম নির্বাহ করতে পারে । এর প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্নরূপ :

  • LAN টপোলজি সাধারণত স্টার, রিং কিংবা ব্রডকাস্ট চ্যানেল মেথড হয়ে থাকে।
  • ট্রান্সমিশন মিডিয়া হিসেবে সাধারণত কো-এক্সিয়াল ক্যাবল, টুইস্টেড ক্যাবল বা অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করা হয়।
  • বাজারে প্রচলিত তার ব্যবহার করে LAN তৈরি করলে LAN এর সবোচ্চ বিস্তৃতি ১৮৫ মি: এবং একটি LAN এ সবোচ্চ ৪টি রিপিটার স্টেশন ব্যবহার করা যাবে।
  • LAN দ্রুতিগতিতে পেটা আদান-প্রদান করতে পারে।
  • ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড ১০ Mbps থেকে ১০ Gbps পর্যন্ত।
  • একটি LAN এ সবোচ্চ কতটি কম্পিউটার সংযোগ দেওয়া যাবে তার সীমাবদ্ধতা রয়েছে।
  • এর বিস্তৃতি ১০০ মিটার থেকে কয়েকশ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। তবে অবশ্যই ১মাইলের মধ্যে সীমাবদ্ধ।
  • LAN বাস্তবায়নের এবং রক্ষণাবেক্ষণের খরচ MAN এবং WAB এর চেয়ে তুলনামূলকভাবে কম।
  • LAN এ অবস্থিত কম্পিউটরসমূহ তার বা তারবিহীন সংযোগ প্রদান করা হয়।
  • প্রযুক্তিগতভাবে এটি IEEE ৮০২.৩ নামে পরিচিত।

LAN এর ব্যবহার :

  1. কলেজ ক্যাম্পাসে, কোনো বড় অফিস বিল্ডিয়ে অথবা কোনো ব্যয়বহুল পেরিফেরাল ডিভাইসকে অনেক ব্যবহারকরী যাতে ব্যবহার করতে পারে সেজন্য ব্যবহার করা হয়।
  2.  ডেটা এন্ট্রি, ডেটা প্রসেসিং, ই-মেইলিং সিস্টেমের জন্য LAN ব্যবহার করা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল  কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

0 Comments

আমাদের সাথে থাকুন

Advertisement 2

Advertisement 3

Advertisement 4