hsc ভোকেশনাল ১১শ শ্রেণির কম্পিউটার অপারেশন এন্ড মেইনটেন্যান্স (১) ১ম পত্র ২য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২১

hsc ভোকেশনাল ১১শ শ্রেণির কম্পিউটার অপারেশন এন্ড মেইনটেন্যান্স (১) ১ম পত্র ২য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২১ hsc ভোকেশনাল ১১শ শ্রেণির কম্পিউটার অ
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

অ্যাসাইনমেন্ট : ‘মাল্টিমিডিয়ার বহুমুখী ব্যবহার শিক্ষাদান পদ্ধতিকে করেছে আকর্ষনীয় ও ফলপ্রসু’উক্তিটির বিশ্লেষণ।

 শিখনফল/বিষয়বস্তু :  

  • মাল্টিমিডিয়া এবং এর প্রকারভেদ 
  • মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার 
  • মাল্টিমিডিয়ার সুফল ও কুফল 

নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি): 

  • মাল্টিমিডিয়া এবং এর প্রকারভেদ বর্ণনা করবে
  • মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার বর্ণনা করবে
  • মাল্টিমিডিয়ার সুফল ব্যাখ্যা করবে

উত্তর সমূহ:

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

মাল্টিমিডিয়া এবং এর প্রকারভেদ বর্ণনা করবে

মাল্টি (Multi) শব্দের অর্থ হলো বহু এবং মিডিয়া (Media) শব্দের অর্থ মাধ্যম। অর্থাৎ, মাল্টিমিডিয়া (Multimedia) শব্দের অর্থ হলো বহুমাধ্যম। কম্পিউটার প্রযুক্তিতে যে প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় লেখালেখি, গ্রাফিক্স, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি সহ আরো বহুমাধ্যমে কাজ করা যায়, তাকে মাল্টিমিডিয়া বলে। মাল্টিমিডিয়া এমন একটি মাধ্যম যাতে বিভিন্ন ধরনের তথ্যকে (যেমন লিপি, শব্দ, চিত্র, এনিমেশন, ভিডিও প্রভৃতি) একসাথে ব্যবহারকারীদের কাছে তুলে ধরা হয়। সাধারণত কম্পিউটারের সাথে অতিরিক্ত কিছু হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার যুক্ত করে কম্পিউটারে কাজ করার পাশাপাশি ছবি দেখা, গান শোনা ইত্যাদি কাজ করা যায়। একই যন্ত্র দিয়ে এমন বহু ধরনের কাজ করা যায় বলেই একে মাল্টিমিডিয়া বলা হয়।

মাল্টিমিডিয়ার প্রকারভেদ (Classification of Multimedia)

মাল্টিমিডিয়াকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা–

  • লিনিয়ার
  • নন-লিনিয়ার

১. লিনিয়ার : যেসব মাল্টিমিডিয়া সময়ের উপর নির্ভরশীল তাদেরকে লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া বলে। লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া সময়কে অতিক্রম করে এবং ধারাবাহিক বা পর্যায়ক্রমিকভাবে চলতে থাকে। এ ধরনের মাল্টিমিডিয়ায় ব্যবহারকারী টেক্সট, গ্রাফিক্স ইত্যাদিকে নিয়ন্ত্রনের তেমন সুযোগ পান না। যেমনঃ অডিও, ভিডিও ইত্যাদি।

২. নন-লিনিয়ার : যেসব মাল্টিমিডিয়া সময়ের উপর নির্ভরশীল নন তাদেরকে নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া বলে। নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়াকে ডিস্ক্রিট মিডিয়াও বলা হয়। নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া পর্যায়ক্রমিক না হয়ে তাৎক্ষনিকভাবে পরিবর্তনশীল হয়ে থাকে। যেমন: লেখা বা টেক্সট ইমেজ ইত্যাদি। নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া আবার দুই প্রকার।

  • হাইপার মিডিয়া (Hyper Media) : হাইপারমিডিয়ার ব্যবহার মূলত ইন্টারনেট ওয়েবসাইটগুলোতে হয়ে থাকে। ইন্টারনেট ওয়েবসাইটগুলোতে বিপুল পরিমাণ তথ্য উপস্থাপনের ব্যবস্থা করা হয় ব্যবহারকারী প্রয়োজন অনুযায়ী কোন বিষয়কে নির্বাচন করতে পারে।
  • ইন্টার অ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া (Interactive Multimedia) :  ইন্টারএ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারই বর্তমান সবচেয়ে বেশি। এ ধরনের মাল্টিমিডিয়ায় একজন ব্যবহারকারীর নিয়ন্ত্রণ থাকে সর্বাধিক। কোনো ছবি, ভিডিও ইমেজ বা শব্দ নিজের ইচ্ছা মতো নিয়ন্ত্রণ করা যায় সহজেই।

মাল্টিমিডিয়া একটি সম্বলিত ব্যবস্থা যাতে একাধিক মিডিয়া (যেমন- লেখা বা টেক্সট, অডিও, ভিডিও, ইমেজ ইত্যাদি) ব্যবহারের মাধ্যমে সচল, সজীব ও আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করা যায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার বর্ণনা করবে

তথ্য প্রযুক্তি বৃদ্ধির সাথে সাথে মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে সব জায়গায় মাল্টিমিডিয়ার ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ করা যায়। নিচে মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো–

  • বিজ্ঞাপন : বড় শিল্পকারখানাগুলাে তাদের পণ্যের তথ্য প্রচারের জন্য বিভিন্ন প্রকার মাল্টিমিডিয়ার সহায়তা নিয়ে থাকে। যেমন বিলবাের্ড, দেওয়ালে লেখার মাধ্যমে।
  • বিনোদনে : মাল্টিমিডিয়া বিনোদনে এনেছে নতুন দিগন্ত। এক্ষেত্রে বিশেষ করে কম্পিউটার গেইমস, কম্পিউটারের সাহায্যে গান শোনা বা ছবি দেখা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও বিনােদন শিল্পে বিভিন্ন প্রকার চলচ্চিত্র এবং অ্যানিমেশনে স্পেশাল ইফেক্ট তৈরির কাজে মাল্টিমিডিয়া অনেক ভাবে ব্যবহৃত হয়।
  • শিক্ষা ক্ষেত্র : শব্দ, বর্ণ, চিত্র ইত্যাদির সমন্বয়ে এক বর্ণিল শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে মাল্টিমিডিয়ার সাহায্যে। বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রশিক্ষণে এবং অন লাইনের সাহায্যে শিক্ষা গ্রহণ বা কোর্স চালু ইত্যাদি কাজে মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার এনে দিয়েছে এক নতুন দিগন্ত। কম্পিউটার এইডেড লার্নিং মাল্টিমিডিয়ারই প্রয়োগ।
  • ইন্টারনেট : ইন্টারনেটে মাল্টিমডিয়ার বিকল্প নেই- একথা ইন্টারনেটে ব্রাউজ করলে যে কেউ বােঝতে পারবে।
  • বাণিজ্য : কোনাে পণ্য সম্পর্কে বিজ্ঞাপন কিংবা বিস্তারিত তথ্য এখন মাল্টিমিডয়া সফটওয়্যারেই প্রকাশ করা হয়, যাতে যে কেউ পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে। এছাড়া ই-কমার্সের মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠান তার পন্যের সরবরাহের অর্ডার দিতে এবং নিতে পারে।
  • প্রকাশনায় : বই প্রস্তুত কিংবা কোনাে ডকুমেন্ট এখন পেপারব্যাকের পাশাপাশি মাল্টিমিডিয়াতেও প্রকাশ করা হয় ফলে বিশাল আকারের বইপত্র ব্যবহার না করে মাল্টিমিডিয়া সিডিতে একই জিনিস অনেক বেশি সুবিধাসহ ব্যবহার করা যায়।
  • মেডিকেল : মেডিকেল শিক্ষা ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার বর্ণনাতীত। রােগ ও রােগের প্রতিকার কিংবা ডায়াগােনসিস করার জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্রচুর মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
  • ভার্চুয়াল রিয়েলিটি : মাল্টিমিডিয়ার কল্যাণে এখন ভার্চুয়াল রিয়েলিটি জগতে ভ্রমণ করা সম্ভব হচ্ছে।বর্তমানে মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার এতই ব্যাপক পর্যায়ে হচ্ছে যে সংক্ষেপে এদের বর্ণনা দেওয়া সম্ভব নয়। দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে বাণিজ্যিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় জীবনের সব জায়গাতেই মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার হচ্ছে।

বর্তমানে মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার এতই ব্যাপক পর্যায়ে হচ্ছে যে সংক্ষেপে এদের বর্ণনা দেওয়া সম্ভব নয়। দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে বাণিজ্যিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় জীবনের সব জায়গাতেই মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার হচ্ছে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

মাল্টিমিডিয়ার সুফল ব্যাখ্যা করবে

আমরা অন্তত তিনটি মাধ্যমকে ব্যবহার করে নিজেদেরকে প্রকাশ করি। সেগুলো হলো বর্ণ শব্দ মাধ্যমগুলির বিভিন্ন রূপে তিনটি মাধ্যমে তাদের বিভিন্ন রূপ নিয়ে কখনো আলাদা ভাবে কখনো একসাথে আমাদের সামনে আবির্ভূত হয়। এসব মাধ্যমে প্রকাশ কে আমরা কাগজের প্রকাশনা রেডিও-টেলিভিশন ভিডিও সিনেমা ভিডিও গেমস শিক্ষামূলক সফটওয়্যার ওয়েবপেজ ইত্যাদি নানা নামে চিনি। তবে এর সবগুলো কেই বা একাধিক মাধ্যমকে আমরা আলাদা ভাবে মাল্টিমিডিয়া বলবোনা। কাগজের প্রকাশনা রেডিওকে মাল্টিমিডিয়া বলতে চাইবেন না বলা ঠিক হবে না । টেলিভিশন ভিডিও সিনেমা মাল্টিমিডিয়া বলতে পারি আবার ভিডিও গেমস শিক্ষামূলক সফটওয়্যার বা ওয়েব পেজকে আমরা ইন্টারঅ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া বলতে পারে।

মাল্টিমিডিয়া সচরাচর ডিজিটাল যন্ত্রে সহায়তায় ধারণা পরিচালনা করা যায় । এটি সরাসরি মঞ্চে প্রদর্শিত হতে পারে বা অন্য রূপে সরাসরি সম্প্রচারিত হতে পারে । মাল্টিমিডিয়া বিষয়বস্তুর ধারণা ও পরিচালনা করার ইলেকট্রনিক যন্ত্র কে মাল্টিমিডিয়া নামে চিহ্নিত করা হয়ে । থাকে কোন একটি কর্মকাণ্ডে তিনটি মাধ্যমকে একসাথে ব্যবহার করাকে মাল্টিমিডিয়া বলে । উনিশ শতকের শেষ প্রান্তে .১৮৯৫ সালের সিনেমা চলচ্চিত্র উৎসব হবার পর তাতে বর্ণ শব্দ এবং তার বিভিন্ন মাধ্যমের পরস্পর সংলগ্ন হ'য়ে থাকে। যা মাল্টিমিডিয়ার একটি রূপ।
সনাতন পদ্ধতিতে পাঠদান ডিজিটাল পদ্ধতিতে পাঠদান

-ব্লাক বোর্ড বা হোয়াইট বোর্ড এবং চক-ডাস্টার ব্যবহার করে পাঠদান চলে।

-লেপটপ, প্রজেক্টর ও স্ক্রিন ব্যবহার করে পাঠদান করা হয়।

-বই দেখে দেখে পাঠদান করা হয়।

-ভিডিও চিত্র বা পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টশনের মাধ্যমে পাঠদান করা হয়।

-সাধারণ উপকরণ ব্যবহার হয়।

-ভিডিও ভিত্তিক বাস্তব উপকরণ প্রদর্শন করা হয়্।

-বেশিরভাগ শিশুর শিখন ফল বা যোগ্যতা অর্জন হয় না।

-প্রত্যেক শিশুর শিখন অনেকটা নিশ্চিত হয়।

-শিক্ষক কেন্দ্রিক শিখন-শেখানো চলে।

-শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক পাঠদান চলে।

-সনাতনী পড়াশোনা বা শিখন-শেখানার চর্চা করা হয়ে থাকে।

-আধুনিক ধ্যান-ধারণার আলোকে শ্রেণি শিখন-শেখানো চলে।

-যোগ্যতা ভিত্তিক প্রাথমিক শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা পুরোপুরি সম্ভবপর হয় না।

-তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার কাজটি অনেকটা সহজতর করে তোলে।

-সংশ্লিষ্ট পাঠের বিষয়বস্তু ও শিখন ফল শিক্ষার্থীরা ভালভাবে আয়ত্ত্ব করতে পারে না।

-মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে শ্রেণি পাঠদান করা হলে, প্রত্যেক শিক্ষার্থীর শিখন ভালভাবে হয়।

-শিক্ষার্থীরা তেমন আনন্দ পায় না।

-প্রত্যেক শিক্ষার্থী তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করা হলে আনন্দ পায় এবং ভালভাবে শেখার আগ্রহ পায়।

-শ্রেণিকক্ষে আনন্দমুখর ও স্থায়ি শিখন ফল অর্জিত হয় না তেমন।

-মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারের ফলে শ্রেণিকক্ষে শিখন-শেখানো আনন্দমুখর হয় ও স্থায়ি শিখন ফল অর্জিত হয়।

-শিশুদেরকে বিজ্ঞান মনস্ক করে গড়ে তোলা অসম্ভবপর।

-তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহারে শিশুরা বিজ্ঞান মনস্ক হয়ে ওঠার সুযোগ পায়।

সর্বেপরি বলা যায়, সনাতন পদ্ধতির শিখন-শেখানো এবং মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে পাঠদানের মাঝে ব্যাপক পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। বিশ্বব্যাপি শিখন-শেখানা এবং মূল্যায়ন পদ্ধতিতে ব্যাপক পরিবর্নতন সাধিত হয়ে গেছে। পাশের দেশ ভারত-শ্রীলংকায় অনেক আগেই শিক্ষা ব্যবস্থায় তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার শুর করা হয়। এশীয় দেশগুলোর মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়া সবচেয়ে সাফল্য পেয়েছ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল  কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • ২০২১ সালের SSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক

এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।

Post a Comment

আমাদের সাথে থাকুন
Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!