অ্যাসাইনমেন্ট : ইঞ্জিন পাওয়ার ও টক এর ধারণা পার্থক্য এবং ইঞ্জিন পাওয়ার নির্ণয়ের কৌশল নির্ণয়।
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- ইন্ডিকেটেড হর্স পাওয়ার, ব্রেক হর্স পাওয়ার, ফ্রিকশনাল হর্স পাওয়ারের ধারণা
- ইঞ্জিন পাওয়ার ও টর্কের মধ্যে পার্থক্য
- প্রােণি ব্রেকের সহায়তায় ইঞ্জিন পাওয়ার নির্ণয়ের কৌশল।
- পিস্টন ডিসপ্লেসমেন্টের ধারণা
নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি):
- ইন্ডিকেটেড হর্স পাওয়ার,ব্রেক হর্স পাওয়ার, ফ্রিকশনাল হর্স পাওয়ারের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে
- ইঞ্জিন পাওয়ার ও টর্কের মধ্যে পার্থক্য উল্লেখ করতে হবে।
- প্রােণি ব্রেকের সহায়তায় ইঞ্জিন পাওয়ার নির্ণয়ের কৌশল ব্যক্ত করতে হবে
- পিস্টন ডিসপ্লেসমেন্টের সূত্র বর্ণনা করতে হবে।
উত্তর সমূহ:
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে লাইক পেজ : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
ইন্ডিকেটেড হর্স পাওয়ার,ব্রেক হর্স পাওয়ার, ফ্রিকশনাল হর্স পাওয়ারের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে
ইন্ডিকেডেট হর্স পাওয়ার (Indicated horse power or IHP)
ইঞ্জিনে দহন প্রকোষ্ঠে বাতাস ও জ্বালানির দহন ঘটার পর যে ক্ষমতা অর্জিত হয় তাকে IHP বলে।
IHP=PLANK
P- কার্যকরী চাপ সিলিন্ডার এর
L- স্ট্রোক এর দৈর্ঘ
A- সিলিন্ডার এর ক্ষেত্রফল
N- ক্রাঙ্কসফট এর ঘূর্ণন সংখ্যা, চার স্ট্রোক হলে দুই দ্বারা ভাগ হবে। অর্থাৎ IHP নির্ণয়ে N এর মান দুই স্ট্রোক ইঞ্জিন এর সময় ক্রাঙ্কসফট এর ঘূর্ণন সংখ্যা অর্ধেক নিতে হবে। এছাড়া মিসফায়ারের স্ট্রোক সংখ্যা বাদ দিতে হবে। অর্থাৎ যে গুলো স্ট্রোক মিসফায়ার হবে সে গুলো বাদ দিয়ে এইবার দুই দ্বারা ভাগ।
K- সিলিন্ডার সংখ্যা।
ব্রেক হর্স পাওয়ার (Brake horse power or BHP):
ইঞ্জিন সিলিন্ডারে যে ক্ষমতা উৎপন্ন হয় (IHP) সেটা সম্পূর্ণ কার্যক্ষেত্রে পাওয়া যায় না। ইঞ্জিনের ক্রাঙ্কসফট এ যে ক্ষমতা পাওয়া যায় তাকে BHP বলে।
BHP= 2×পাই×nT
ফ্রিকশনাল হর্স পাওয়ারের (Frictional Horse Power):
ইঞ্জিন সিলিন্ডারের উৎপন্ন ক্ষমতা বিকিরণ, সংস্পর্শ, ঘর্ষণ এর ফলে যে অংশ নষ্ট হয় তাকে ঘর্ষণ জনিত হর্স পাওয়ার বলে।
FHP=IHP-BHP
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
ইঞ্জিন পাওয়ার ও টর্কের মধ্যে পার্থক্য উল্লেখ করতে হবে।
ইঞ্জিন পাওয়ার | টর্কের |
১। কাজ করার হার অর্থাৎ একক সময়ে কৃত কাজ | ১। কোন বস্তুর ঘুর্ণন প্রবণতা |
২। এককঃ কেজি-মি./সে.(kg-m/s) | ২। এককঃ কেজি-মি.(kg-m) |
৩। কাজ বাড়লে ক্ষমতা বাড়ে | ৩। দুরুত্ব ও বল বাড়লে টর্ক বাড়ে |
৪। পাওয়ার=কাজ/সময় | ৪। টর্ক=প্রযুক্ত বল× আর্মের দৈর্ঘ্য |
৫। সময় একটি বড় ফ্যাক্টর | ৫। সময় কোন ফ্যাক্টর নয় |
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
প্রােণি ব্রেকের সহায়তায় ইঞ্জিন পাওয়ার নির্ণয়ের কৌশল ব্যক্ত করতে হবে
কম ইঞ্জিন শক্তি মানে সাধারণত আপনার ত্বকে ত্বরণ চলাকালীন শক্তির অভাব হয় অথবা আপনার ইঞ্জিন হঠাৎ করে স্বাভাবিক ড্রাইভিং গতিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়। যদিও কম ইঞ্জিনের শক্তি বলতে পারে যে স্বাভাবিক পরিধান এবং টিয়ার ধীরে ধীরে আপনার গাড়ির হর্স পাওয়ার কেড়ে নিয়েছে, এই গাইডটি অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ ক্ষতির সাথে সম্পর্কিত - একটি ত্রুটি বা পর্যাপ্ত অভাবের কারণে একটি সিস্টেম বা উপাদান সঠিকভাবে কাজ না করার কারণে ব্যর্থতা রক্ষণাবেক্ষণ
কম ইঞ্জিন-পাওয়ার অবস্থা মনোযোগের প্রয়োজনের উপাদানগুলির একটি বা একাধিক তালিকার কারণে হতে পারে। সৌভাগ্যবশত, আপনি এই তথ্যটি কিছুটা কমিয়ে দিতে পারেন যে ইঞ্জিন শক্তি হ্রাসের কিছু সাধারণ কারণ জ্বালানী, ইগনিশন বা নির্গমন ব্যবস্থার সাথে সম্পর্কিত।
আপনি একটি ত্রুটিপূর্ণ অংশ বা সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাব নিয়ে কাজ করছেন কিনা, নীচে প্রস্তাবিত পরীক্ষা এবং কৌশলগুলি আপনাকে আপনার অশ্বশক্তি পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করবে। পরীক্ষাগুলি বিভিন্ন সিস্টেম, নির্দিষ্ট ত্রুটি এবং শর্তগুলির মধ্যে পড়ে যা ইঞ্জিনের শক্তি কমাতে পরিচিত। অবশেষে, আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডায়াগনস্টিক্সের কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে যা আপনার বিশেষ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে। উল্লিখিত প্রতিটি উপাদান বা শর্তে একটি "আপনি কি করতে পারেন" বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করে যাতে আপনি যখন প্রয়োজনীয় মনে করেন তখন কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।
সিস্টেমগুলি যা কম ইঞ্জিনের শক্তি সৃষ্টি করতে পারে
আমরা ক্রম অনুযায়ী সিস্টেমের মধ্য দিয়ে যাব:
ইগনিশন সিস্টেম
জ্বালান পদ্ধতি
নির্গমন ব্যবস্থা
কম্পিউটার সিস্টেম
ভ্যাকুয়াম ফুটো
ট্রান্সমিশন বা ক্লাচ
নির্গমন পদ্ধতি
সঙ্কোচন
কিন্তু প্রথমে আমি পরীক্ষা শুরু করার আগে কিছু খুব সহজ চেকের তালিকা করতে যাচ্ছি।
চারটি চেক আপনার সাথে শুরু করা উচিত
এগুলি প্রথমে বিবেচনা করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সহজ চেক।
আপনার গাড়িতে কিছু কাজ করার পর যদি আপনি অলস ত্বরণ লক্ষ্য করেন, তাহলে নিশ্চিত করুন যে সবকিছু ঠিকঠাকভাবে সংযুক্ত ছিল। আলগা পায়ের পাতার মোজাবিশেষ, আনপ্লাগ করা বৈদ্যুতিক সংযোগকারী এবং আলগা বোল্টগুলি পরীক্ষা করুন এবং যদি তরল পরিবর্তন করা হয় তবে সঠিক ইঞ্জিন বা ট্রান্সমিশন তেল ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা তা দেখুন।
আপনার টায়ারের মূল্যস্ফীতির চাপ পরীক্ষা করুন। যদি ইনফ্ল্যাটেড হয়, আপনার টায়ার রাস্তায় টেনে নিয়ে যাবে। টায়ার ঠান্ডা হলে টায়ার প্রেসার গেজ দিয়ে মুদ্রাস্ফীতির চাপ পরীক্ষা করুন। আপনার টায়ারের সাইডওয়ালে চিহ্নিত সর্বোচ্চ চাপের নিচে 1 থেকে 3 পিএসআই স্ফীত করুন।
এমনকি যদি চেক ইঞ্জিন লাইট (CEL) না আসে, আপনার কম্পিউটার স্ক্যান করুন। আপনার কাছে একটি মুলতুবি কোড থাকতে পারে যা আপনাকে সমস্যার উৎসের দিকে পরিচালিত করতে পারে। একটি ত্রুটিপূর্ণ সেন্সর বা অ্যাকচুয়েটর গাড়ির কম্পিউটারকে (বা ট্রান্সমিশন) ভুল ভোল্টেজের সাথে সংকেত পেতে পারে, যার ফলে কম্পিউটার বায়ু-জ্বালানি মিশ্রণকে ঝুঁকতে পারে এবং আপনার ইঞ্জিন (বা ট্রান্সমিশন) কে নষ্ট করতে পারে। আপনি যেই কোডগুলি খুঁজে পান না কেন, সর্বদা সমস্যা কোডে নির্দেশিত সার্কিট বা উপাদানগুলি পরীক্ষা করুন। এটা সম্ভব যে একটি সম্পর্কিত ত্রুটি কম্পিউটারকে "মনে করে" যে অন্য সার্কিট বা উপাদান ব্যর্থ হচ্ছে। কিছু গাড়ির মডেলগুলিতে, একটি ব্যর্থ ক্যামশ্যাফ্ট পজিশন (সিএমপি) সেন্সর আপনার ইঞ্জিনকে হঠাৎ শক্তি হারিয়ে ফেলতে পারে; এই সেন্সরের কোনো সমস্যা সনাক্ত করলে কম্পিউটার সম্ভবত একটি কোড সেট করবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
পিস্টন ডিসপ্লেসমেন্টের সূত্র বর্ণনা করতে হবে।
ইঞ্জিন ডিসপ্লেসমেন্ট আয়তন
উপরের চিত্রে আপনারা মোটরসাইকেল ইঞ্জিন এর বোর ও স্ট্রোক দেখতে পাচ্ছেন। এটা ইঞ্জিনের ডিসপ্লেসমেন্ট আয়তন পরিমাপে ব্যবহৃত হয়। এই আয়তন ইঞ্জিনের আকার কতো বড়ো তা বোঝায়। এবং, মোটরসাইকেলের ওজন ও ভরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।
কোনো বস্তু এর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা—এই তিনটি মাত্রা বরাবর যতোটুকু স্থান দখল করে সেটাই ওই বস্তুর আয়তন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এক পাউন্ড সোনা ও এক পাউন্ড পালকের ওজন একই হলেও পালক বেশি জায়গা দখল করবে। অর্থাৎ পালকের আয়তন বেশি হবে।
ইংরেজি নিয়মানুসারে আয়তন পরিমাপ করা হয় ঘন ইঞ্চি, ঘন ফুট, ঘন মিটার কিংবা গ্যালন হিসাবে। আর মেট্রিক নিয়মানুসারে এই আয়তন পরিমাপ করা হয় ঘন সেন্টিমিটার বা লিটারে। বস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা গুণ করে আয়তন নির্ণয় করা হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একটি বক্স যার দৈর্ঘ্য ২ ইঞ্চি, প্রস্থ ৩ ইঞ্চি ও উচ্চতা ৪ ইঞ্চি হলে এর আয়তন (২ × ৩ × ৪) = ২৪ ঘন ইঞ্চি।
তবে বিভিন্ন ধরনের আকৃতির বস্তুর ক্ষেত্রে বিভিন্ন সূত্র রয়েছে আয়তন পরিমাপের জন্য। কিন্তু প্রত্যেক ক্ষেত্রেই ওই তিনটি মাত্রাই গণনা করা হয়। আর ইঞ্জিনের সিলিন্ডারের আয়তনকেই ডিসপ্লেসমেন্ট হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
এই আয়তন মোটরসাইকেল ইঞ্জিন এর বহিঃস্থ দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতাকে নির্দেশ করে না। বরং সিলিন্ডারের সর্বোচ্চ আয়তন নির্দেশ করে। সিলিন্ডারের ভিতরে পিস্টন চলাচলের সর্বনিম্ন বিন্দু (বিডিসি) থেকে সর্বোচ্চ বিন্দু (টিডিসি) পর্যন্ত দূরত্বকে পিস্টনের স্ট্রোক বলা হয়।
অন্যদিকে সিলিন্ডারের ব্যাসকে বলা হয় বোর। সাধারণভাবে ডিসপ্লেসমেন্ট পরিমাপ করা হয় ঘন ইঞ্চি, ঘন সেমি বা লিটারে। কোনো ইঞ্জিনের ডিসপ্লেসমেন্ট (একাধিক সিলিন্ডার থাকলে সবগুলোর সম্মিলিত ডিসপ্লেসমেন্ট) ইঞ্জিনের সর্বোচ্চ ক্ষমতা নির্দেশ করে।
ইঞ্জিনের ডিসপ্লেসমেন্ট (সিআইডি) নিচের পদ্ধতিতে পরিমাপ করা যায় :
সিআইডি = π× R²× L × N
যেখানে π =3.1416
R = সিলিন্ডারের ব্যাসার্ধ (সিলিন্ডারের ব্যাস বা বোর ÷ ২)
L = স্ট্রোকের দৈর্ঘ্য
N= ইঞ্জিনে সিলিন্ডারের সংখ্যা
উদাহরণ :
সিঙ্গেল সিলিন্ডার মোটরসাইকেল ইঞ্জিন এর ডিসপ্লেসমেন্ট (সিআইডি) পরিমাপ করতে হবে, যার বোর ৫৭.৩ মিমি ও স্ট্রোক ৫৭.৮ মিমি। উপরের সূত্রটি ব্যবহার করে ডিসপ্লেসমেন্ট নির্ণয়ের পূর্বে মিমি’কে সেমি’তে রূপান্তর করে নিতে হবে। বোর ৫৭.৩ মিমি = ৫.৭৩ সেমি ও স্ট্রোক ৫৭.৮ মিমি = ৫.৭৮ সেমি।
সিআইডি = ৩.১৪১৬ × ২.৮৬৫২ × ৫.৭৮ × ১
সিআইডি = ১৪৯.০৪ ঘন সেমি (সিসি)
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে লাইক পেজ : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- ২০২১ সালের SSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।