অ্যাসাইনমেন্ট : তাকওয়ার ধারণা, গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা বিশ্লেষণ।
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- তাকওয়ার পরিচয়, গুরুত্ব ও প্রয়ােজনীয়তা বিশ্লেষণ করতে পারব।
নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি):
- তাকওয়ার শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থ
- ব্যক্তি জীবনে তাকওয়ার গুরুত্ব ও প্রয়ােজনীয়তা
- তাকওয়া অর্জনের উপায়।
- বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাকওয়ার প্রয়ােজনীয়তা
- তাকওয়াহীন জীবনযাপনের অসুবিধাসমূহ ও তা থেকে উত্তরণের উপায়।
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- তাকওয়ার শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থ
তাকওয়া (আরবি: تقوى) মানে হল আল্লাহর ভয় এবং এটি একটি আরবি শব্দটি পবিত্র আল কুরআনেেে ররবহু জায়গায় পাওয়া যায়। আল-মুত্তাকিন (আরবি: لِّلْمُتَّقِينَ) বলতে তাকওয়া অনুশীলনকারীদের বা ইবনে আব্বাসের ভাষবুঝায়। বোঝায় - "ঈমানদার তাতাকওয়া বলতে রা যারা আল্লাহর সাথে শিরক এড়িয়ে যায় এবং যারা তাঁর আনুগত্যে কাজ করে।"
তাকওয়া অর্থ হচ্ছে বাঁচা, আত্মরক্ষা করা, নিষ্কৃতি লাভ করা। অর্থাৎ আল্লাহর ভয় ও তার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে যাবতীয় অপরাধ, অন্যায় ও আল্লাহর অপছন্দনীয় কাজ, কথা ও চিন্তা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার নাম তাকওয়া।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- ব্যক্তি জীবনে তাকওয়ার গুরুত্ব ও প্রয়ােজনীয়তা
যে অব্যর্থ রীতি একজন মানুষকে পরিপূর্ণ পরিশুদ্ধ ও সীমাহীন মর্যাদাবান করে তোলে তার নাম তাকওয়া। খোদাভীতির অমোঘ নীতিমালা মহান আল্লাহর কাছে প্রিয়পাত্র হওয়ার প্রধানতম পদ্ধতি। অন্যায়-অনাচারের মোক্ষম কার্যক্ষেত্র হলো নির্জনতা। সাধারণত প্রকাশ্যে যেসব অন্যায়-অপরাধ করতে মানুষ লজ্জাবোধ করেন সেগুলো নির্জনে করতে দ্বিধা করেন না।
কিন্তু তাকওয়ার শক্তিটা এমন প্রভাবশালী, নির্জনতার ভেতরেও অপরাধ প্রবণতায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। পবিত্র কুরআনের অসংখ্য আয়াতে মানব জাতিকে তাকওয়া অবলম্বনের আদেশ করা হয়েছে। বর্ণিত হয়েছে তাকওয়া অবলম্বনকারীদের জন্য বিশেষ বিশেষ পুরস্কার ও ফজিলতের কথা। মানব অন্তকরণকে তাকওয়া সমৃদ্ধ করতে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে ছত্রে ছত্রে।
তাকওয়ার গুরুত্ব
খোদভীতির প্রতি গুরুত্বারোপ করে মহান রাব্বুল আলামিন বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে যেমন ভয় করা দরকার ঠিক তেমন ভয় করতে থাকো এবং পূর্র্ণ আত্মসমর্পণকারী না হয়ে কোনো অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো না।’ (আলে ইমরান : ১০২)
তাকওয়া অবলম্বনকারীর পুরস্কার
তাকওয়া অবলম্বনকারীর পুরস্কার ও ফজিলত ঘোষণা করে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় করো তবে আল্লাহ তোমাদেরকে ন্যায়-অন্যায় পার্র্থক্য করার শক্তি দেবেন। তোমাদের পাপ মোচন করে দেবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ অতিশয় মঙ্গলময়।’ (আনফাল : ২৯)
উক্ত আয়াতে তিনটি পুরস্কারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এক. ‘ফুরকান’ তথা সত্য-মিথ্যার পার্থক্য শক্তি। দুই. পাপের প্রায়শ্চিত্ত। তিন. মাগফিরাত ও পরিত্রাণ। তাকওয়া অবলম্বনকারীকে ফুরকান দান করা হবে, কথাটির মর্ম অধিকাংশ তাফসিরকারকের মতে এই যে, তাদের প্রতি আল্লাহ তায়ালার সাহায্য-সহায়তা থাকে এবং তিনি তাদের হেফাজত করেন। কোনো শত্রু তাদের ক্ষতিসাধন করতে পারে না। যাবতীয় উদ্দেশ্যে তারা সাফল্য লাভে সমর্থ হন। (মাআরিফুল কুরআন : ৫২৮)
অন্য আয়াতে এসেছে, ‘যে কেউ আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার নিষ্কৃতির পথ বের করে দেবেন এবং তার ধারণাতীত স্থান থেকে তাকে রিজিক দান করবেন।’ (তালাক : ২-৩)
আলোচ্য আয়াতে খোদাভীতির দুটি কল্যাণ বর্ণিত হয়েছে। এক. তাকওয়া অবলম্বনকারীকে যাবতীয় সঙ্কট ও বিপদ থেকে এবং পরকালের সব বিপদাপদ থেকে নিষ্কৃতি। দুই. তাকে এমন জায়গা থেকে রিজিক দান করেন, যা কল্পনায়ও থাকে না। এখানে রিজিকের অর্থ ইহকাল ও পরকালের যাবতীয় প্রয়োজনীয় বস্তু। (মাআরিফুল কুরআন : ১৩৮১)
তাকওয়ার মানদ-কে মানুষের সত্যিকার আভিজাত্য ও সম্মানের প্রকৃত মানদ- স্বীকৃতি দিয়ে পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘নিশ্চয় তোমাদের মাঝে সে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে অধিক মর্যাদাবান যে তোমাদের মধ্যে অধিক মুত্তাকি। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সব কিছুর খবর রাখেন।’ (হুজুরাত : ১৩)
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- তাকওয়া অর্জনের উপায়।
এ ব্যাপারে কুরআন ও হাদিসে ব্যাপক দলিল প্রমাণ রয়েছে। প্রতিটি মানুষের প্রতি সুবিচার করা মুত্তাকি ব্যক্তির কাজ। তাকওয়া মানুষের সাথী, সাহচর্য। খোদাভীতি ছাড়া আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের বিকল্প নেই। ইরশাদ হচ্ছে, ‘এবং ক্ষমা করে দেয়াই তাকওয়ার নিকটতর’। তোমরা সুবিচার করো, এটা তাকওয়া অধিকতর নিকটবর্তী। যারা সত্য এনেছে এবং যারা সত্যকে সত্য বলে স্বীকার করে তারাই খোদাভীরু এবং যারা প্রার্থনা করে- হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের জন্য এমন স্ত্রী ও সন্তান দান করুন, যারা হবে আমাদের জন্য নয়ন প্রীতিকর এবং আমাদের মুত্তাকিদের জন্য অনুসরণযোগ্য। হে মোমিনরা তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সাথে থাকো। খোদাভীতি অর্জনের জন্য সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করো।’
বিশ^নবী সা: বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি ক্ষতিকর কাজে জড়িয়ে পড়ার ভয়ে অক্ষতিকর বিষয় না ছেড়ে দেয়া পর্যন্ত আল্লাহ ভীরুদের স্তরে উন্নীত হতে পারে না’।
মহান আল্লাহ তায়ালা মুত্তাকিদের জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছেন। ইরশাদ হচ্ছে- ‘নিশ্চয় যারা আল্লাহকে ভয় করে এবং যারা সৎকর্মপরায়ণ, আল্লাহ তাদের সাথে রয়েছেন।
নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকিদের ভালোবাসেন। পরে আমি আল্লাহ ভীরুদের উদ্ধার করব এবং অবিচারকারীদের সেথায় নতজানু অবস্থায় রেখে দেবো, নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে যারা বেশি আল্লাহ ভীরু তারাই আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন এবং সব খবর রাখেন। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার পাপ মার্জনা করবেন এবং তাকে দেবেন মহা পুরস্কার।
যে আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার পথ করে দেবেন এবং তাকে তার ধারণাতীত উৎস থেকে জীবিকা দান করবেন। যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’ ‘যদি তোমরা ধৈর্য ধারণ করো এবং আল্লাহকে ভয় করো। তাদের ষড়যন্ত্র তোমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। যারা তাদের প্রতিপালককে ভয় করত তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। যখন তারা জান্নাতের কাছে উপস্থিত হবে, তার দ্বারগুলো খুলে দেয়া হবে এবং জান্নাতের রক্ষীরা তাদের বলবে- তোমাদের প্রতি সালাম এবং জান্নাতে প্রবেশ করো স্থায়ীভাবে অবস্থিতির জন্য।’
মোমিন বান্দা তাকওয়া অর্জনে বেশি বেশি কুরআন-হাদিস তিলাওয়াত ও অধ্যয়নে নিমগ্ন থাকা। ইরশাদ হচ্ছে- ‘আমি একে আরবি ভাষায় কুরআন বানিয়েছি, যাতে তোমরা তা বুঝতে পারো।
আল্লাহকে ভয় করো এবং আলাদাভাবে জেনে রাখো, আল্লাহ সব কথা জানেন।’ কিয়ামুল লাইল বা তাহাজ্জুুদ নামাজ আদায় করার মাধ্যমে তাকওয়া বৃদ্ধি পায়। ইরশাদ হচ্ছে- ‘হে বস্ত্র মুড়ি দিয়ে শয়নকারী। রাতের বেলা নামাজে রত থাকো’। বেশি বেশি তওবা ইস্তিগফার পাঠ করে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যেতে পারে। ইরশাদ হচ্ছে- ‘হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহর কাছে খাঁটি তওবা করো- আশা করা যায় তোমাদের রব তোমাদের পাপসমূহ মোচন করবেন এবং তোমাদের এমন জান্নাতসমূহে প্রবেশ করাবেন, যার তলদেশে নহরসমূহ প্রবহমান।’
তাছাড়া সার্বক্ষণিকভাবে আল্লাহর নামে জিকির ও দোয়া পাঠ করো। ইরশাদ হচ্ছে- ‘কাজেই যখনই অবসর পাও, ইবাদতের কঠোর শ্রমে লেগে যাও এবং নিজের রবের প্রতি মনোযোগ দাও।’ সবশেষে বলতে চাই, নিজের পাপরাশি মাফের জন্য মহান আল্লাহর আনুগত্য, দাসত্ব যথাযথভাবে পালন করা উচিত। সর্বদা মন ও মানসিকতাকে আল্লাহর নৈকট্য লাভে তৈরি রাখা। এ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখি।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাকওয়ার প্রয়ােজনীয়তা
বর্তমান প্রেক্ষাপটে নৈতিক জীবন গঠনে ও নীতি-নৈতিকতা রক্ষায় তাকওয়ার প্রভাব অনস্বীকার্য। তাকওয়া সকল সৎগুণের মূল। ইসলামি নৈতিকতার মূল ভিত্তি হলো তাকওয়া। তাকওয়া মানুষকে মানবিক ও নৈতিক গুণাবলিতে উদ্বুদ্ধ করে। হারাম বর্জন করতে এবং হালাল গ্রহণ করতে প্রেরণা যোগায়। মুত্তাকি ব্যক্তি সদাসর্বদা আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করেন। আল্লাহ তায়ালা সবকিছু দেখেন, শোনেন, জানেন, এ বিশ্বাস পোষণ করেন। ফলে তিনি কোনোরূপ অন্যায় ও অনৈতিক কাজ করতে পারেন না। কোনোরূপ অশ্লীল ও অশালীন কথা, কাজ ও চিন্তাভাবনা করতে পারেন না। কেননা তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, পাপ যত গোপনেই করা হোক না কেন, আল্লাহ তায়ালা তা দেখেন ও জানেন। কোনোভাবেই আল্লাহ তায়ালাকে ফাঁকি দেওয়া সম্ভব নয়। ফলে তাকওয়াবান ব্যক্তি সকল কাজেই নীতি-নৈতিকতা অবলম্বন করেন এবং অনৈতিকতা ও অশ্লীলতা পরিহার করেন।
তাকওয়া মানুষের অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে এবং সচ্চরিত্রবান হিসেবে গড়ে তোলে। সকল সৎ ও সুন্দর গুণ অনুশীলনে অনুপ্রাণিত করে। ফলে মুত্তাকিগণ সৎ ও সুন্দর গুণ অনুশীলনে অনুপ্রাণিত হন। অন্যদিকে যার মধ্যে তাকওয়া নেই, সে নিষ্ঠাবান ও সৎকর্মশীল হতে পারে না। সে নানা অন্যায় অত্যাচারে লিপ্ত থাকে। নৈতিক ও মানবিক আদর্শের পরোয়া করে না। ফলে তার দ্বারা সমাজে অনৈতিকতা ও অপরাধের প্রসার ঘটে। বস্তুত তাকওয়া হলো মহৎ চারিত্রিক গুণ। নৈতিক চরিত্র গঠনে এর কোনো বিকল্প নেই।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- তাকওয়াহীন জীবনযাপনের অসুবিধাসমূহ ও তা থেকে উত্তরণের উপায়।
তাকওয়াহীন মানুষ সব মন্দ ও অশ্লীল কথা, কাজ ও পরিবেশে ডুবে থাকে। প্রবৃত্তির খেয়ালখুশি ও দুষ্টচক্রের ফাঁদে পড়ে নিজের ক্ষতি করে থেকে এবং পরিবার, সমাজ ও দেশের ক্ষতি করে বসে। তাকওয়াহীন মানুষ ভীতি, লোভ-লালসা, প্ররোচণা, প্রতারণা, প্রলোভন, পদস্খলন থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারে না। তারা নিজেদের খেয়াল খুশি মতো চলে৷ কাউকে পরোয়া করে না। পরিবার ও সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করে। সমাজের কোনো নিয়মনীতি মানে না।
এসকল সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে সবসময় আল্লাহর কথা স্মরণ করতে হবে। যখনই কোনো খারাপ চিন্তা মাথায় আসবে সাথে তওবা করা। মনে রাখতে হবে আল্লাহ তায়ালা সবসময় আমাদের দেখছেন এবং তার আজাবের কথা স্মরণ করে পা ফেলেছে হবে। মনে রাখতে হবে দুনিয়াতে আমাকে পাঠানো হয়েছে শুধু তার ইবাদত করার জন্য।
এই পৃথিবীর কিছুই আমার নয় এমনকি আমার নিজের দেহের মালিকও আমি নিজে নই, আমি শুধু এর আমানতকারী। তাই নিজের দেহের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সঠিক ব্যবহার করতে হবে যাতে কোনো পাপ কাজ না হয়। তাকওয়া অর্জনের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে কারণ তাকওয়া হলো আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত। মনে খারাপ চিন্তা ভাবনা আসলে সাথে সাথে আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে এবং এ থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য আল্লাহর সাহায্য চাইতে হবে।
মোটকথা, জীবনের সর্বক্ষেত্রে আল্লাহর আজাবের কথা স্মরণ করতে হবে। তাহলে একজন তাকওয়াহীন মানুষ আল্লাহর ভয় অর্থাৎ তাকওয়া অর্জন করতে পারবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট , ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট