এইচএসসি ২০২১ উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ২য় পত্র ৩য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

অ্যাসাইনমেন্টঃ বিপণনের ধারণা, ক্রমবিকাশ ও বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ

শিখনফল/বিষয়বস্তুঃ

বিপণনের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে;

বিপণনের ক্রমবিকাশ বর্ণনা করতে পারবে;

বাজার ও বিপণনের মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা করতে পারবে;

বিপণনের বৈশিষ্ট্যগুলাে চিহ্নিত করতে পারবে;

বিক্রয় ও বিপণনের মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা করতে পারবে;

নির্দেশনাঃ

বিপণনের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।

ক্রমবিকাশ বর্ণনা করতে হবে।

বিপণনের বৈশিষ্ট্যগুলো চিহ্নিত করতে হবে।

বাজার, বিক্রয় ও বিপণন এর মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা করতে হবে।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

ক) বিপণনের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।

বিপণন বা বাজারজাতকরণ (ইংরেজি: Marketing) হলো পণ্য বা মূল্যের বিনিময়ে কোনো ব্যক্তি বা দলের প্রয়োজন ও অভাব পূরণ করার সামাজিক এবং ব্যবস্থাপকীয় কার্যক্রম। Converse-এর মতে, “সময়গত, স্থানগত এবং স্বত্ত্বগত উপযোগ সৃষ্টি করাই বিপণন”। আমেরিকান মার্কেটিং এ্যাসোসিয়েশন-এর প্রদত্ত সংজ্ঞানুসারে:

“ সংগঠন ও স্টেক হোল্ডারদের সুবিধার্থে ক্রেতা সম্পর্কভিত্তিক ব্যবস্থাপনা এবং ক্রেতা সৃষ্টি, যোগাযোগ স্থাপন ও ভ্যালু প্রদানের লক্ষ্যে সম্পাদিত সাংগঠনিক কার্যক্রম এবং প্রক্রিয়ার সমষ্টিকেই বিপণন বলে।”

মানুষ জন্মগ্রহণ করার পর থেকে আমৃত্যু বিভিন্ন পণ্য ব্যবহার করে। মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে তার চাহিদা মেটানোর জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের পণ্য বা সেবা ক্রয় ও ভোগ করে থাকে। ক্ষুধা নিবারণের জন্য খাবার ক্রয় করে, বাসস্থানের জন্য ঘর বাড়ি ক্রয় করে, আবার চিকিৎসার জন্য চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করে। পণ্য বা সেবা ভোগ করার জন্য মানুষ নির্দিষ্ট বাজার থেকে যাচাই-বাছাই করে প্রয়োজন অনুসারে ক্রয় ও ভোগ করে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

লক্ষ্য করা যায় যে, পণ্য বা সেবার ধারণার সৃষ্টি থেকে শুরু করে ক্রেতাদের মাঝে তা পরিচিতিকরন, উৎসাহ প্রদান, পণ্য বন্টন, মূল্য নির্ধারণ, ক্রয় সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা প্রদান এবং বিক্রয়োত্তর সেবাসহ বিভিন্ন কাজের সাথে বিপণন বা বাজারজাতকরণ জড়িত।

ল্যাটিন শব্দ Marcatus থেকে ইংরেজি Market শব্দের উৎপত্তি। এই Market শব্দ থেকে পরবর্তীতে Marketing শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। এর বাংলা প্রতিশব্দ হলো বিপণন বা বাজারজাতকরণ। অনেক সময়ই বিপণন বা মার্কেটিং দিয়ে শুধুমাত্র ক্রয় বিক্রয় বা প্রচারণা কার্যকে বোঝানো হয়ে থাকে। প্রকৃতপক্ষে ক্রয় বিক্রয় বা প্রচারণা হচ্ছে বিপণনের অনেক কাজের অংশবিশেষ।

বিপণন একটি পরিবর্তনশীল ও জটিল বিষয়। বর্তমান সময়ে বিপণন বলতে সন্তোষজনকভাবে ক্রেতা বা ভোক্তার প্রয়োজন সমূহ পূরণকে বুঝায়। বিপণন এর মূল উদ্দেশ্য হলো ক্রেতা ভ্যালু বা সুবিধা সরবরাহের প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে নতুন করে ক্রেতাকে আকৃষ্ট করা এবং সন্তুষ্টি বিধানের মাধ্যমে বর্তমান ক্রেতাকে ধরে রাখা ও সন্তুষ্ট ক্রেতার সংখ্যা বৃদ্ধি করা।

সাধারণ অর্থে, বিপণনকে একটি প্রক্রিয়াভিত্তিক কাজ বলা হয়। যা ভোক্তাদের জন্য ভ্যালু বা সুবিধা সৃষ্টি করে, ভোক্তাদের সন্তুষ্টি বিধান করে এবং দীর্ঘমেয়াদী ক্রেতা-বিক্রেতার সম্পর্ক সৃষ্টি করে ও বজায় রাখে।

অন্য অর্থে, ভোক্তার প্রয়োজন ও অভাব সন্তুষ্টি বিধানের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যে উৎপাদন পূর্ব কিছু কার্যক্রম থেকে শুরু করে উৎপাদনকারীর নিকট থেকে পণ্য বা সেবা ভোক্তা বা ক্রেতার নিকট পৌঁছানো এবং ভোগ বা ব্যবহারের পরবর্তী পর্যায়ের কার্যক্রমের সমষ্টিকে বিপণন বলে।

খ) ক্রমবিকাশ বর্ণনা করতে হবে।

১. আত্মনির্ভরশীলতার যুগ (Era of Self-Sufficiency): মানবসভ্যতার প্রথমদিকে মানুষ প্রয়ােজনীয় জিনিস নিজেই উৎপাদন করত ও মিলিতভাবে ভােগ করত। নিজেদের প্রয়ােজন মেটানাের পর উদ্বৃত্ত পণ্য সংরক্ষণ করার ধারণা ছিল না। এ কারণে পণ্য বিনিময়ের কোন প্রয়ােজনীয়তা ছিল না। তাই বিপণনের ধারণাও বিদ্যমান ছিল না। এই সময়কে প্রাচীন সভ্যতার যুগও বলা হয়।

২. বিনিময় যুগ (Era of Exchange): সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটে। প্রাচীন আত্মনির্ভরশীলতার যুগের এক পর্যায়ে মানুষ লক্ষ করে যে, মানুষ নিজের প্রয়ােজন মেটানাের পরও উৎপাদিত পণ্য উদ্বৃত্ত থেকে যায়। আবার, একজন মানুষ তার প্রয়ােজনীয় সকল পণ্য একা উৎপাদন করতে পারে না এবং সব ধরণের পণ্য উৎপাদনে মানুষের পারদর্শীতাও নেই।

এই পরিস্থিতিতে মানুষ যে ধরনের পণ্য উৎপাদনে পারদর্শী সেই পণ্য উৎপাদন করতে থাকে এবং উদ্বৃত্ত পণ্য একে অপরের সাথে বিনিময় করা শুরু করে। বিনিময় প্রথার (Barter System) এই সময়কে বিনিময় যুগ বলা হয়। এই সময়ে পণ্য বিনিময় করার জন্য ব্যবসায়ী শ্রেণির উদ্ভব হয় যারা নির্দিষ্ট স্থানে পণ্য আদান-প্রদান করত। ক্রমান্বয়ে বাজার, ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও বিপণনের ধারণা প্রবর্তিত হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৩. উৎপাদন যুগ (Era of Production): উৎপাদন যুগের শুরু হিসেব ধরা হয় ১৮৭০ সাল থেকে যার ব্যাপ্তী ১৯৩০ সাল পর্যন্ত। পণ্য বিনিময়ের মাধ্যমে লাভবান হবার ধারণা আসার পর উৎপাদনকারী অধিক উৎপাদনে উৎসাহিত হয়। এই সময়ে উৎপাদনের উপর অধিক গুরুত্ব থাকার জন্য এই যুগকে উৎপাদন যুগ বলে। এই সময়ে উৎপাদনকারী অধিক পণ্য উৎপাদন করার জন্য পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ করার নিমিত্তে বিভিন্ন ধরণের যন্ত্রপাতি আবিষ্কার করা শুরু করে এবং শ্রমিক নিয়ােগ করতে থাকে।

  1. বিক্রয় যুগ (Era of Sales): ১৯৩০ থেকে ১৯৫০ পর্যন্ত সময়াকালকে বিক্রয় যুগ হিসেবে ধরা হয়। উৎপাদকের সংখ্যা ও উৎপাদনের দক্ষতা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে উৎপাদনের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর ফলে ভােক্তারা বিভিন্ন পণ্য থেকে পচ্ছন্দমতো পণ্য ক্রয়ের সুযোগ পায়। উৎপাদনকারী উৎপাদিত পণ্যের বিক্রয় নিশ্চিত ও বৃদ্ধি করার জন্য বিক্রয়ের বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে করে এবং শ্রমিক নিয়ােগ করতে থাকে।

এই সময়ে উৎপাদনকারী বিক্রয় কৌশল হিসেবে বিজ্ঞাপন, ব্যক্তিক বিক্রয়, বিক্রয় প্রসার ইত্যাদি কৌশল প্রয়ােগ করে। বিক্রয় ও বিক্রয় কৌশলের প্রাধান্য থাকার জন্য এই সময়কে বিক্রয় যুগ বলা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৫. আধুনিক বিপণন যুগ (Era of Modern Marketing): আধুনিক বিপণন যুগের শুরু-১৯৫০ সাল থেকে যা এখনও চলমান। এই যুগে ভােক্তার প্রয়ােজন, অভাব ও চাহিদার বিষয়ে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়। প্রতিযােগিতা বেড়ে যাওয়ার কারণে ভােক্তার সন্তুষ্টির প্রতি খেয়াল রেখে পণ্য ও সেবা উৎপাদন ও বিপণন করার প্রয়ােজনীয়তা উপলব্ধি করা হয়। এই সময়েই ভােক্তাকেন্দ্রিক বিপণন কার্যক্রম শুরু হয়।

৬. সামাজিক বিগণন যুগ (Era of Social |Marketing): ১৯৭২ সালের পরে সামাজিক বিপণন ধারণার উদ্ভব হয়। এই যুগে ভােক্তার সন্তুষ্টির সাথে সাথে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার বিষয়টি প্রাধান্য পায়। সামাজিক বিপণন যুগে সমাজ, পরিবেশ ও মানুষের কল্যাণের বিষয় বিবেচনায় রেখে ব্যবসায়ীরা প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য অর্জন ও ভােক্তার সন্তুষ্টি অর্জনে মনােনিবেশ করে। সমাজের জন্য কল্যাণকর ও পরিবেশবান্ধব পণ্য ও সেবা উৎপাদন ও সরবরাহ করতে দেখা যায় এই সময়ে।

৭. সম্পর্কভিত্তিক বিপণন যুগ (Era of Relationship Marketing): সম্পর্কভিত্তিক বিপণন যুগ শুরু হয় ১৯৯০ সালে। বর্তমান যুগে ব্যবসায়ীরা ক্রেতা, ভােক্তা, বিপণনের বৈশিষ্ট (Characteristcs of Marketing): ভোেক্তার প্রয়ােজন, চাহিদা ও সন্তুষ্টির উপর নির্ভর করে বিপণনের কার্যক্রম প্রবাহিত হয়। বিশেষজ্ঞগণ বিভিন্নভাবে বিপণনকে সংজ্ঞায়িত করেছেন। তার প্রেক্ষিতে বিপণনের বৈশিষ্ট্যগুলাে নিম্নরূপ:

ঘ)বিপণনের বৈশিষ্ট্যগুলো চিহ্নিত করতে হবে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

১. সামাজিক প্রক্রিয়া (Social Process): বিপণন একটি সামাজিক প্রক্রিয়া কারণ বিপণন সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের অভাব, প্রয়ােজন ও চাহিদা অনুসারে পণ্য ও সেবা উৎপাদন করে সরবরাহ করে এবং তাদের সন্তুষ্ট করতে সচেষ্ট থাকে। আবার সামাজিক বিপণন মতবাদে সমাজের কল্যাণকে অধিকৃতর গুরুত্ব দেওয়া হয় যার ফলে সমাজের জন্য ক্ষতিকর পণ্য বা সেবা প্রস্তুত ও সরবরাহ থেকে বিরত রাখা হয়।

২. ব্যবস্থাপকীয় প্রক্রিয়া (Managerial Process): বিপণনের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করার জন্য প্রতিটি পর্যায়ে সঠিক কৌশল অবলম্বনের জন্য ব্যবস্থাপনার কাজ করতে হয়। যেমন- পরিকল্পনা গ্রহণ, সংগঠিতকরণ, প্রেষণা দান এবং নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কাজের সমন্বয়ে বিপণনের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

৩. অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া (Economic Process): বিপণনের কার্যক্রমের সাথে অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ার স্থানগত, সময়গত ও স্বত্বগত উপযােগ সৃষ্টির কাজ জড়িত। বিপণন পরিবহনের মাধ্যমে স্থানগত উপযােগ, গুদামজাতকরণের সাথে সময়গত এবং ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে স্বত্বগত উপযােগ সৃষ্টি করে। এ কারণে বিপণনকে অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া বলা হয়।

৪. বিনিময় প্রক্রিয়া (Exchange Process): ভোক্তা তার প্রয়ােজন ও চাহিদা পূরণের জন্য অর্থ বিনিময়ের মাধ্যমে পণ্য ও সেবার আদান-প্রদান করে থাকে বলে বিপণনকে বিনিময় প্রক্রিয়া বলা হয়ে থাকে। বিপণনকারী ভােক্তাদের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার জন্য দীর্ঘমেয়াদী সুসম্পর্ক তৈরি ও বজায় রাখার জন্য বিপণনের কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে থাকে।

ঙ) বাজার, বিক্রয় ও বিপণন এর মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা করতে হবে।

বাজার, বিক্রয় ও বিপণন শব্দগুলো কাছাকাছি হলেও এদের মাঝে অর্থগত ও ব্যবহারিক দিক থেকে পার্থক্য রয়েছে। নিম্নে পার্থক্য গুলো উল্লেখ করা হলো।

১. সংজ্ঞা:

বাজার- বাজার হল কোন পণ্যের বর্তমান ও সম্ভাব্য ক্রেতার সমষ্টি।

বিপণন- প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনের জন্য পণ্য বা সেবা সৃষ্টি ও বিনিময়ের মাধ্যমে ক্রেতা ও ভোক্তার সন্তুষ্টি অর্জন করাকে বিপণন বলা হয়।

বিক্রয়- বিক্রয় হলো নির্দিষ্ট মূল্যের বিনিময়ে পণ্য বা সেবার মালিকানা হস্তান্তর এর সাথে জড়িত বিভিন্ন কার্যক্রমের সমষ্টি।

২. উদ্দেশ্য:

বাজার- ক্রেতা ও ভোক্তাদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা।

বিপণন- ক্রেতা ও ভোক্তার চাহিদা পূরণ করে সন্তুষ্টি অর্জন করা।

বিক্রয়- বিক্রয় এর উদ্দেশ্য হলো পণ্য বা সেবার মালিকানা হস্তান্তর।

৩. উপযোগ:

বাজার- পণ্যের স্বত্বগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।

বিপণন- পণ্যের সময়গত, স্থানগত ও স্বত্বগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।

বিক্রয়- মালিকানাগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।

৪. গুরুত্ব:

বাজার- বিক্রেতার প্রয়োজনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।

বিপণন- ক্রেতা বা ভোক্তার প্রয়োজনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।

বিক্রয়- পণ্য বিক্রয় এবং মুনাফা বৃদ্ধির প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।

৫. পরিকল্পনা:

বাজার- স্বল্পমেয়াদী পরিকল্পনা থাকে।

বিপণন- দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকে।

বিক্রয়- বিক্রয় পরিকল্পনা সাধারণত স্বল্পমেয়াদী হয়ে থাকে।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক

0 تعليقات

আমাদের সাথে থাকুন

Advertisement 2

Advertisement 3

Advertisement 4