শ্রেণি: HSC-2021 বিষয়: ভূগোল ১ম পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 03 বিষয় কোডঃ 125 |
বিভাগ: মানবিক, ব্যবসায়, ৪র্থ বিষয় |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতির শ্রেণিবিভাজন।
নির্দেশনাঃ
বাংলাদেশের তিন ধরণের ভূমিরূপের অবস্থান, আয়তন, বৈশিষ্ট্য ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব চিত্রসহ বর্ণনা।
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
(ক) ভূপ্রকৃতির প্রধান ভাগের বিভাজনঃ
ভূ-প্রকৃতি ও বাংলাদেশে পৃথিবীর অন্যতম একটি বৃহৎ-ব দ্বীপ অঞ্চল। পদ্ম, যমুনা, ও মেঘনা নদী পশ্চিম, উত্তর ও উত্তর পূর্বদিক থেকে এদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করেছে।ভূমির বন্ধুরতার পার্থক্য ও গঠনের সময়ানুক্রমিক দিক থেকে বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতি কে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়।যথা
১.টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ।
২.প্লাইস্টোসিনকালের সােপানসমূহ।
৩.সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি।
নামকরণ:
১.টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ
- *ঊত্তর ও উত্তর -পূর্ব অঞ্চলের পাহাড়সমূহ।
- * দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ।
২.প্লাইস্টোসিনকালের সােপানসমূহ
- * বরেন্দ্রভূমি।
- * মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়।
- * লালমাই পাহাড়।
৩.সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি
- *কুমিল্লার সমভূমি।
- * সিলেট অববাহিকা।
- * পাদদেশীয় পলল সমভূমি।
- * গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র- মেঘনা প্লাবন সমভূমি।
- *চট্রগ্রামের উপকূলবর্তী সমভূমি।
(খ) ভূমিরূপের অবস্থান ও আয়তনঃ
১.টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহঃ রাঙ্গামাটি, বান্দরবন খাগড়াছড়ি, চট্রগ্রাম, সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের পাহাড়ি এলাকাগুলাে নিয়ে এ অঞ্চল গঠিত। সম্ভবত টারশিয়ারি যুগে হিমালয় পর্বত উথিত হওয়ার সময় মায়ানমারের দিকে থেকে আগত গারজান আলােড়নের ধাক্কার ভাজগ্রস্ত হয়ে এসব পর্বতের সৃষ্টি হয়েছে।তাই এদের টারশিয়ারি পাহাড় বলা হয়।এই টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহকে দুভাগে ভাগ করা যায়।যথা: ১.উত্তর ও উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের পাহাড়সমূহ। ২.দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ। এ পাহাড়গুলাের গড় উচ্চতা ৬১০ মিটার।
২.প্লাইস্টোসিনকালের সােপানসমূহঃ অনুমান করা হয় ২৫,০০০ বছর পূর্বে প্লাইস্টোসিনকালের আন্তববরফগলা পানিতে প্লাবনের সৃষ্টি হয়ে এসব চত্বরভূমি গতি হয়েছিল এর কয়েকটি অঞ্চল ছিল।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
বরেন্দ্রভূমিঃ বরেন্দ্রভূমি রাজশাহী বিভাগের প্রায় ৯৩২০ বর্গ কিলােমিটার এলাকা জুড়ে আছে।প্লবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা ৬ থেকে ১২ মিটার। মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়ঃ উত্তরে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে দক্ষিণে বুড়িগঙ্গা নদী পর্যন্ত অর্থাৎ ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, ও গাজীপুর অঞ্চল জুড়ে এর বিস্তৃত। এর মােট আয়তন ৪১০৩ বর্গ কিলােমিটার। লাল মাই পাহাড়ঃ কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি. দক্ষিণে লাল মাঐ থেকে ময়নামতি পর্যন্ত এটি বিস্তৃত। এর আয়তন প্রায় ৩৪ বর্গ কিলােমিটার। টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ এবং প্লাস্টোসিনকালের সােপানসমূহ ছাড়া সমগ্র বাংলাদেশ নদীবিধীত এক বিস্তীর্ণ সমভূমি অসংখ্য ছােট বড় নদী বাংলাদেশের সর্বত্র জালের মতাে ছড়িয়ে আছে সমতে ভূমির উপর দিয়ে প্রবাহিত বলে এ নদীগুলাে বন্যার সৃষ্টি করে দেশের অধিকাংশ অঞ্চল তখন জলমগ্ন হয়।বছরের পর বছর এভাবে বন্যার সাথে পরিবাহিত পলিমাটি সঞ্চিত হয়ে পলল সমভূমি গঠিত হয়। এ সমভূমি গড় উচ্চতা ৯ কিলােমিটার।
(গ) ভূমিরুপের অন্যান্য বৈশিষ্ট্যঃ
ভূপৃষ্ঠ সর্বদাই পরিবর্তনশীল। যে সমস্ত ভৌত ও রাসায়নিক প্রক্রিয়া ভূ-পৃষ্ঠের ভূমিরূপে সদা পরিবর্তন হয়ে তাদের ভূরূপ প্রক্রিয়া বলে। ভূমিরূপ প্রক্রিয়াকে প্রধান দুটো শ্রেণীতে ভাগ করা যেতে পারে। আকস্মিক (Sudden) ও ধীর (Slow) এই দুইভাবে ঘটে থাকে। যেমন: আলােড়ন, অগ্নৎপাত, ভূমিকম্প ইত্যাদি শক্তিগুলাে ভূপৃষ্ঠ ও অভ্যন্তর ভাগে আকস্মিক পরিবর্তন ঘটায়। আবার তাপমাত্রা, বায়ুপ্রবাহ, বৃষ্টিপাত, তুষার ইত্যাদি বাহ্যিক প্রাকৃতিক শক্তিও মানব সৃষ্ট কারণে ভূপৃষ্ঠে ধীরে ধীরে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। যেমন : শিলাতে ফাটল, কঙ্কল মােচন ইত্যাদি। প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা ভূমিরূপের এই পরিবর্তন ভূপৃষ্ঠে ও এর অভ্যন্তরে সংঘটিত হয়ে থাকে।
যে প্রক্রিয়ায় এইরূপ পরিবর্তন ঘটে, তাদের দুইভাগে ভাগ করা যায়। যেমন: বহিঃস্থ ভূরূপ প্রক্রিয়া (Exogenetic Procss) : ও অন্তঃস্থ ভূরূপ প্রক্রিয়া (Endogenetic Procese) : বহিঃস্থ ভূরূপ প্রক্রিয়ায় ভূ-পৃষ্ঠের উপর পরিবর্তনকারী শক্তি ক্রিয়া করে ও অন্তঃস্থ প্রক্রিয়ায় শক্তির উদ্ভব ঘটে ভূ-অভ্যন্তরে।
নিচে ভূপ্রকৃতির বৈশিষ্ট্য আলােচনা করা হলােঃ
(১) টারশিয়ারী (২.৫ কোটি বছর) যুগের পাহাড় ও টিলা সমূহ সিলেটের উত্তর ও পূর্বাংশ এবং চট্টগ্রাম ও পাবর্ত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ী অঞ্চল সমূহ নিয়ে এ এলাকা গঠিত। জামালপুরের উত্তর সীমান্ত শিলং মালভূমির পাদদেশে সুষাং টিলা সমূহ অবস্থিত। টিলাগুলাের সর্বাধিক উচ্চতা ৯২ মিটার; পক্ষান্তর মাঝখানের উপত্যকাগুলি ও সমুদ্র সমতল থেকে ৩১ মিটার উচুতে। সিলেটের পাহাড় সমূহ চারটি মালায় বিভক্ত। খাসিয়া ও জৈন্তা পাহাড় সিলেটের উত্তর সীমান্ত বরাবর, সুনামগঞ্জে পাহাড়গুলাে পরস্পর বিচ্ছিন্ন। ভােলাগঞ্জের নিকট পাহাড়ের সর্বোচ্চ উচ্চতা ৫২ মিটার। হারারগজ পাহাড় ৩৩৭ মিটার উচু যা সিলেটের দক্ষিণ ভাগে অবস্থিত।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
২)প্লায়স্টোসিন যুগের সােপান সমূহ দেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের বরেন্দ্রভূমি এবং মধ্যভাগের মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চল প্লায়স্টোসিন যুগের সােপান সমূহের অন্তর্গত। বরেন্দ্র অঞ্চল সােপান সমূহের গড় উচ্চতা ১৯ থেকে মিটারের মধ্যে অসংখ্য নদীনালা দ্বারা এ সােপান ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত। উচ্চভূমি, লালচে অথবা হলুদাকার কর্দম মৃত্তিকা যা স্থানীয় ভাবে খৈয়ার (Khiyar) নামে পরিচিত। বহু শাখা প্রশাখা সহ অন্তপ্রবাহী (entrenched) নদী এ অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য। বরেন্দ্র ভূমিকে ৫টি ক্ষুদ্রাঞ্চলে বিভক্ত করা যায়। উত্তর পূর্বাংশের তিনটি আলাদা অংশ তিস্তা নদীর পণ্টাবনভূমি দ্বারা সীমাবদ্ধ। কিছু ভূ-চ্যুতি দ্বারা এ অংশটি মূলভূমি হতে বিচ্ছিন্ন এবং
৩)হাওড় অঞ্চলঃ হাওড় অঞ্চল মূলত সিলেটের উত্তর পূর্বাংশের পাহাড়ি অঞ্চল ব্যতীত পুরাে এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এই অঞ্চলের আয়তন প্রায় ৪৫০৫.২০ বর্গ কি. মি.। সসার আকৃতির নিচুভূমি গত ২০০ বছরে প্রায় ৯ থেকে ১২ মিটার নিচে ডেবে গেছে। হাওড় অঞ্চলটিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা ঃ মধ্যভাগ, উচুঅঞ্চল, মেঘালয়, পাদভূমি অঞ্চল এবং সিলেটের মধ্যভাগের নিচুভূমি । মধ্যভাগের উচ্চতা সমুদ্র সমতলের কাছাকাছি। এ অঞ্চলে বিল ও হাওড়ের বিন্যাস নদীর বিচ্ছিন্ন অংশ, প্রাকৃতিক বাঁধ, নিচু চর ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত। উচু পাড়গুলিকে কান্দা বলে। উচুঅঞ্চল উচু পাদদেশিয় সমভূমি এবং পুরাতন ব্রহ্মপুত্র পণ্টাবন ভূমির মাঝখানে নিচুভূমি আছে যা বন্যার সময় গভীর পানিতে মগ্ন হয়। মেঘালয় পাদভূমির অঞ্চলে রক্ষা নদী থেকে লুবা নদী পর্যন্ত নিচু অঞ্চল ও হাওড় অঞ্চলের অন্তর্গত।
৪)গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা সমভূমি ভূমিরূপের বৃহত্তম অংশ গঙ্গা-ব্রক্ষপুত্র-মেঘনা সমভূমির অন্তর্গত। তিস্তা পলল পাখা থেকে শুরুকরে পদ্মা নদীর উত্তর তীর এবং মেঘনা নদীর পশ্চিম তীর পর্যড় এ সমভূমি বিস্তৃত। প্রায়স্টোসিন যুগের সােপান ব্যতীত পুরা অঞ্চল নদী বিধৌত সমভূমি। এর উত্তর-পূর্বাংশে সিলেটের হাওড় অঞ্চল অবস্থিত। উত্তর প্রান্ত ঘেষে শিলং মালভূমির পাদশের টিলাসমূহ এবং এদের মধ্যদিয়ে অসংখ্য স্বল্প বিস্তার সমৃদ্ধ পলল পাখা রয়েছে। ১৭৮৭ সালের পূর্বে যমুনা ব্রহ্মপুত্র নামে পূর্ব দিক দিয়ে প্রবাহিত হত। ফলে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর সমভূমি দেশের উত্তর মধ্য অঞ্চলে সুবিস্তৃত। বাঙ্গালী-করতােয়া প্লাবন ভূমি ও যমুনা-ধলেশ্বরী সমভূমি নিয়ে গঠিত। বর্ষা মৌসুমে পুরাে অঞ্চল প্রায় ১ মিটার পর্যন্ত প্লাবিত হয়।
(ঘ) অর্থনৈতিক গুরুত্বঃ
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড মূলত কৃষিভিত্তিক।
একটি দেশের প্রাকৃতিক সম্পদের প্রকৃতি ও প্রাচুর্যতা সে দেশের কৃষি ও অন্যান্য সমবৃদ্ধির প্রধান নিয়ামক
হিসাবে কাজ করে। বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়। ভূ-প্রকৃতির যে সমস্ত নিয়ামক আর্থনীতিক কার্যাবলীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে সেগুলো হলো – মাটি, পানি ও জলবায়ু।
১। চা চাষঃ পাহাড়ী এলাকার ভূমির ঢাল, মৃত্তিকার গুণাবলী ও স্বল্প গভীরতার মৃত্তিকা ও অপেক্ষাকৃত
অধিক বৃষ্টিপাত ও শীতকালীন ঠান্ডা আবহাওয়ায় চা গাছ ভাল হয়। ফলে, সিলেটের পাহাড়ী বনাঞ্চল ও
চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্যাপকভাবে চা বাগান গড়ে উঠেছে।
২। চিংড়ি চাষঃ উপকূলীয় অঞ্চলের ব্যাপক এলাকা জুড়ে সাগরের লােনা পানি ভিত্তিক লবন চাষ ও
জোয়ারের পানি আটকে রেখে চিংড়ি চাষাবাদ গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহারের একটি মানচিত্র লক্ষ্য করলে ভূ-প্রকৃতির প্রভাব স্পষ্টভাবে প্রতিভাত হয়।
৩। জুম চাষঃ সাম্প্রতিককালে আবিস্কৃত তাজিন ডং (বিজয়) পর্বতশৃঙ্গটি দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ যার উচ্চতা ১,২৩ মিটার। এটি আবিস্কৃত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত
সর্বোচ্চ শৃঙ্গ ছিল কিওক্রাডং। এর উচ্চতা ১,২৩০ মিটার। এ অঞ্চলের পাহাড়সমূহ কৃষিকাজের জন্য উপযােগী নয়। তবে স্থানীয় অধিবাসীগণ সীমিত পরিসরে জুম পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে থাকেন।
৪।কৃষি ফসল উৎপাদনঃ সমভূমি থেকে এর উচ্চতা ৬ থেকে ১২ মিটার। এটি প্লাইস্টোসিন যুগের সর্ববৃহৎ
উঁচুভূমি। বর্তমানে বরেন্দ্র বহুমুখী সেচ প্রকল্প এবং আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ অঞ্চলটিকে কৃষিকাজের জন্য বিশেষ উপযােগী করা হয়েছে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট , ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট