এসএসসি ভোকেশনাল ৯ম শ্রেণির পদার্থ অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২১, ভোকেশনাল ৯ম শ্রেণির পদার্থ বিজ্ঞান -১ এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১

এসএসসি ভোকেশনাল ৯ম শ্রেণির পদার্থ অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২১, ভোকেশনাল ৯ম শ্রেণির পদার্থ বিজ্ঞান -১ এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১ এসএসসি ভোকেশনাল ৯ম শ্র
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

 

রুলার স্কেলের চেয়ে স্লাইড ক্যালিপার্স সুক্ষ্মভাবে পরিমাপ করতে সক্ষম, বিষয়টির তুলনামূলক আলোচনা।

১. পরিমাপের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে

২. পরিমাপের ত্রুটি ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে

৩. স্লাইডক্যালিপার্স ও রুলারস্কেল ব্যবহার তুলনা করতে হবে

 

উত্তর সমূহ:

পরিমাপের ধারণা ব্যাখ্যা

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রায় প্রতিটি কাজের সাথেই মাপ-জোখের ব্যাপারটি জড়িত। এছাড়া বিভিন্ন গবেষণার ক্ষেত্রে সূক্ষ্ম মাপ-জোখের প্রয়োজন হয়।

পদার্থবিজ্ঞানের প্রায় সকল পরীক্ষণেই পদার্থের পরিমাণ, বলের মান, অতিবাহিত সময়, শক্তির পরিমাণ ইত্যাদি জানতে হয়। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এ মাপ-জোখের বিষয়টাকে বলা হয় পরিমাপ। সুতরাং, কোন কিছুর পরিমাণ নির্ণয় করাকে পরিমাপ বলা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

 

পদার্থবিদ্যার গাঠনিক উপাদান বা ব্লকসমূহকে ভৌত রাশি বলে যার মাধ্যমে পদার্থবিদ্যার সূত্রসমূহ প্রকাশ পায়। এই রাশি গুলোর মধ্যে রয়েছে বল, সময়, বেগ, ঘনত্ব, তাপমাত্রা, চৌম্বক সংবেদ্যতা ইত্যাদি; এদের মধ্যে বল, তাপমাত্রা ইত্যাদি পদগুলো আমরা হরহামেশাই কথাবার্তার মধ্যে বললেও আমরা এদের বৈজ্ঞানিক অর্থকে না বুঝিয়ে ভিন্ন অর্থকে বোঝাই।

পদার্থবিদ্যার ভিত্তি রাশিগুলোকে নিখুঁতভাবে এবং সুনির্দিষ্ট ভাবে সংজ্ঞায়িত করা খুবই জরুরী। কোন ভৌত রাশির সংজ্ঞা দেওয়া থাকলে রাশিটির পরিমাপ পদ্ধতি অবশ্যই দেওয়া থাকবে। এরূপ পরিমাপ পদ্ধতির সাথে গাণিতিক ক্রিয়াকলাপও অন্তর্ভুক্ত থাকে।

ভৌতভাবে উপলব্ধিযোগ্য বা পরিমাপযোগ্য বিষয়বস্তুকেই রাশি বলে। ভৌত রাশিকে সচরাচর মৌলিক (fundamenta) রাশি এবং লব্ধ (derived) রাশিতে ভাগ করা হয়। রাশির এই বিভাজন স্বেচ্ছাধীন (arbitrary) কারণ যে কোন ধরনের ক্রিয়াকলাপে (operation) একটি রাশিকে মৌলিক বিবেচনা করলে অন্য কোন ক্রিয়াকলাপে তা লব্ধ রাশি বিবেচিত হতে পারে। লব্ধ রাশি হল সেগুলো যাদের সংজ্ঞার ভিত্তি হল অন্যান্য ভৌত রাশি। বেগ, ত্বরণ, আয়তন প্রভৃতি হলো লব্ধ রাশি। মৌলিক রাশিকে অন্যান্য ভৌত রাশির মাধ্যমে সংজ্ঞায়িত করা হয় না। মৌলিক রাশি হিসেবে স্বীকৃতি রাশির সংখ্যাও খুব বেশি নয়। যেমন— দৈর্ঘ্য ও সময় সহ মোট মাত্র সাতটি মৌলিক রাশি রয়েছে। মৌলিক রাশির সংজ্ঞা নির্ধারণে দুটি ধাপ রয়েছে। প্রথমত, একটি আদর্শ পছন্দ করা এবং দ্বিতীয়ত, এই আদর্শের সাথে তুলনা করে অন্য রাশির পরিমাপ পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করা যেন একটি এককযুক্ত সংখ্যা দ্বারা রাশিটির পরিমাপ পাওয়া যায়।

একটা আদর্শিক (ideal) আদর্শের দুটি মুখ্য বৈশিষ্ট্য থাকে, যা অভিগম্য এবং অপরিবর্তিত। কিন্তু এই দুটি প্রয়োজনীয়তার মধ্যে কোন সঙ্গতি এবং তাই এদের মধ্যে একটা আপোস রফার প্রয়োজন। প্রথমে অভিগম্যতা উপর অধিক গুরুত্ব প্রদান করা হয়। কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে অপরিবর্তিতার উপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, সুপরিচিত গজ, ফুট ও ইঞ্চি সরাসরি মানুষের বাহু (হাত), পা ও বৃদ্ধাঙ্গুল থেকে উদ্ভূত হয়েছে। বর্তমানে দৈর্ঘ্যের এরূপ আনুমানিক পরিমাপ সন্তোষজনক নয় এবং এর বদলে সহজে পরিবর্তনীয় নয় এমন আদর্শ ব্যবহার করা হয়।

ধরা যাক, দৈর্ঘ্যের আদর্শ হিসেবে একটা দণ্ড নির্বাচন করা হলো যার দৈর্ঘ্যকে এক মিটার হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। এখন দ্বিতীয় একটি দণ্ডের দৈর্ঘ্যকে আদর্শ দণ্ডটির সাথে সরাসরি তুলনা করে দেখা গেল যে এটার দৈর্ঘ্য প্রথমটির তিনগুন। তাহলে নিশ্চিত করে বলা যায় যে দ্বিতীয়টির দৈর্ঘ্য 3 মিটার। বাস্তবে অধিকাংশ রাশিকে প্রাথমিক আদর্শের সাথে সরাসরি তুলনা করে পরিমাপ করা যায় না। এরূপ ক্ষেত্রে পরোক্ষ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। কতিপয় স্বতঃসিদ্ধ তৈরি করে নেওয়া হয় যেগুলো প্রত্যক্ষ ক্রিয়াকলাপে পরোক্ষ পরিমাপের ফলাফলকে সম্পর্কযুক্ত করে।

উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক, কোন নির্দিষ্ট সময়ে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে একটি রকেট লঞ্চিং স্টেশনের দূরত্ব জানা দরকার। এক্ষেত্রে দূরত্ব পরিমাপের জন্য পরোক্ষ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। পদ্ধতিটি এমন হতে পারে যে, (সচরাচর এমনটি হয়) স্টেশনে কোন প্রেরক যন্ত্র থেকে রাডার সংকেত প্রেরণ করা হলো যা চন্দ্রপৃষ্ঠ কর্তৃক প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে এবং প্রেরক স্টেশনে কোন গ্রাহক যন্ত্র কর্তৃক উদঘাটিত হয়। রাডার সংকেত প্রেরণ ও উদঘাটনের সময় ব্যবধানের অর্ধেকের সাথে সংকেতের দ্রুতি গুণ করলে রকেট স্টেশন হতে চন্দ্রপৃষ্ঠের দূরত্ব পাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে ব্যবহৃত স্বীকার্য হলঃ রাডার সংকেতের দ্রুতি ধ্রুবক এবং সংকেত সরল পথে গতি সম্পাদন করে। উপরন্তু এই সংকেতের দ্রুতি জানা থাকবে।

জ্যোতির্বিদ্যা সম্মত দূরত্ব, যেমন পৃথিবী থেকে কোন নক্ষত্রের দূরত্ব সরাসরি নির্ণয় করা যায় না। এরূপ বৃহৎ দূরত্ব পরিমাপের জন্য পরোক্ষ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। আবার অতিশয় ক্ষুদ্র দূরত্ব যেমন পরমাণু বা অণুর অভ্যন্তরীণ কণাসমূহের পারস্পরিক দূরত্ব পরিমাপের ক্ষেত্রেও পরোক্ষ পদ্ধতি ব্যবহার করতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, প্রোটনের কার্যকর ব্যাসার্ধ পরিমাপে কণা বিক্ষেপণ পরীক্ষা ব্যবহার করে 1.2× 10−15 মিটার পাওয়া যায়।[৩]

 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

পরিমাপের ত্রুটি ধারণা

 

পরিমাপের ত্রুটি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। এদের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা নিচে তুলে ধরা হলো।

দৈব ত্রুটিঃ কোনো একটি ধ্রুব রাশি কয়েকবার পরিমাপ করলে যে ত্রুটির কারণে পরিমাপকৃত মানে অসামঞ্জস্য দেখা যায় তাই দৈব ত্রুটি। এই ত্রুটি আগে থেকে অনুমান করা যায় না।

এলোমেলো ত্রুটিঃ যখন কোনো রাশি আমরা একাধিকবার পরিমাপ করি তখন প্রাপ্ত মান কখনো প্রকৃত মান থেকে কম আবার কখনো বেশি হইয়ে যায়। এমনকি এ কম-বেশির পরিমাণও বিভিন্ন হতে পারে। পরিমাপের এ ধরনের ত্রুটিকে এলোমেলো ত্রুটি বলে।

নিয়মিত ত্রুটিঃ পরীক্ষাকালে কোনো কোনো ত্রুটির ফলে পরীক্ষাধীন রাশির পরীক্ষালব্ধ মান সর্বদাই এবং নিয়মিতভাবে রাশিটির প্রকৃত মান অপেক্ষা কম বা বেশি হতে পারে। এ ত্রুটিকে নিয়মিত ত্রুটি বলে।

অনিয়মিত ট্রুটিঃ ত্রুটির বিভিন্ন বিষয়ে উপযুক্ত সাবধানতা অবলম্বন করা সত্ত্বেও কোনো একটি রাশির পাঠ বারবার ভিন্ন হতে দেখা যায়। এই ধরনের ত্রুটিকে অনিয়মিত ত্রুটি বলে।

ব্যাকল্যাশ ত্রুটিঃ যেসব যন্ত্র সাধারণত স্ক্রু, নাট ইত্যাদি নীতির উপর ভিত্তি করে তৈরি সেসব যন্ত্রেই কম বেশি এ ধরনের ত্রুটি দেখা দেয়। নতুন যন্ত্রে এ ত্রুটি প্রায় থাকেই না। কিন্তু ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে স্ক্রু ক্ষয় হয়ে আলগা হয়ে পড়ে ফলে স্ক্রুকে উভয় দিকে একই পরিমাণ ঘূর্ণনে সরণ সমান হয় না। একে ব্যাকল্যাশ ত্রুটি বা পিছট ত্রুটি বলে। পাঠ নেওয়ার সময় স্ক্রুকে একই দিকে ঘুরিয়ে এ ত্রুটি পরিহার করা যায়।

যান্ত্রিক ত্রুটিঃ ভার্নিয়ার বা বৃত্তাকার স্কেলের শূন্য দাগ যদি প্রধান বা রৈখিক স্কেলের শূন্য দাগের সাথে মিলে না যায়, তাহলে যন্ত্রে যে ত্রুটি দেখা যায় তাকে যান্ত্রিক ত্রুটি বলে।

লেভেল ত্রুটিঃ নিক্তি, বিক্ষেপ চৌম্বক মান যন্ত্র ইত্যাদি অনভুমিক না থাকলে পাঠ ভুল হয়। এ ধরনের ত্রুটিকে লেভেল ত্রুটি বলে। এসব যন্ত্রের নিচে লেভেলিং স্ক্রু থাকে। স্লিরিট লেভেল বা ওলন সুতা ব্যবহার করে লেভেলিং স্ক্রুর সাহায্যে যন্ত্রকে লেভেল করা হয়।

পুওনরাবৃত্তিক ত্রুটিঃ কোনো রাশি পরিমাপের সময় যদি ত্রুটি সর্বদা একদিকে হয় অর্থাৎ ধনাত্মক হলে শুধু ধনাত্মক বা ঋণাত্মক হলে শুধু ঋণাত্মক হয় তবে এ ধরনের ত্রুটিকে পুনরাবৃত্তিক ত্রুটি বলে।

শূন্য ত্রুটিঃ যেসব যন্ত্রে ভার্নিয়ার স্কেল বা বৃত্তাকার স্কেল যুক্ত থাকে, যেমন– স্লাইড ক্যালিপার্স, স্ক্রু-গজ। এ সকল যন্ত্রের চোয়াল বা স্ক্রুর প্রান্ত পরস্পরের সাথে মিলিত থাকা অবস্থায় ভার্নিয়ার বা বৃত্তাকার স্কেলের শূন্য দাগ প্রধান স্কেলের শূন্য দাগের সাথে মিলে যাওয়ার কথা। যদি না মিলে, তবে এ ধরনের ত্রুটিকে শূন্য ত্রুটি বলে।

চূড়ান্ত ত্রুটিঃ চূড়ান্ত ত্রুটি হলো প্রকৃত মানের তুলনায় পরিমাপ করা মাপের পার্থক্যটুকু। অর্থাৎ, কোনো রাশি পরিমাপ করার সময় সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ত্রুটিকে চূড়ান্ত ত্রুটি বলে।

পরম ত্রুটিঃ কোনো একটি রাশির প্রকৃত মান ও পরিমাপকৃত মানের পার্থক্যকে পরম ত্রুটি বলে।

 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

রুলার স্কেলের চেয়ে স্লাইড ক্যালিপার্স সুক্ষ্মভাবে পরিমাপ করতে সক্ষম, বিষয়টির তুলনামূলক আলোচনা
https://www.banglanewsexpress.com/

স্লাইডক্যালিপার্স ও রুলারস্কেল ব্যবহার তুলনা

পরীক্ষাগারে দৈর্ঘ্য পরিমাপের সবচেয়ে সরল যন্ত্র হলো মিটার স্কেল। এর দৈর্ঘ্য 1 মিটার বা 100 সেন্টিমিটার। এজন্য একে মিটার স্কেল বলা হয়। এই স্কেলের এক পাশ সেন্টিমিটার এবং অপর পাশ ইঞ্চিতে দাগ কাটা থাকে। প্রত্যেক সেন্টিমিটারকে সমান দশ ভাগে ভাগ করা থাকে। এই প্রত্যেক ভাগকে বলা হয় 1 মিলিমিটার বা 0.1 সেন্টিমিটার। প্রত্যেক ইঞ্চিকে সমান আট ভাগ, দশ ভাগ বা ষোলো ভাগে ভাগ করা হয়।

মিটার স্কেলের সাহায্যে পরিমাপ : মিটার স্কেলের সাহায্যে যে দণ্ড বা কাঠির দৈর্ঘ্য মাপতে হবে তার একপ্রান্ত স্কেলের 0 দাগে বা কোনো সুবিধাজনক দাগে স্থাপন করতে হবে। দণ্ডের অপর প্রান্তে স্কেলের যে দাগের সাথে মিশেছে তার পাঠ নিতে হবে। দণ্ডের দুই প্রান্তের পাঠের বিয়োগফল হলো দণ্ডের দৈর্ঘ্য। সাধারণভাবে যে দণ্ডের দৈর্ঘ্য মাপতে হবে তার বাম প্রান্ত স্কেলের x দাগে স্থাপন করলে যদি ডান প্রান্ত y দাগের সাথে মিশে যায় তবে দণ্ডের দৈর্ঘ্য L হবে, L = y – x । এ স্কেলের সাহায্যে মিলিমিটার পর্যন্ত দৈর্ঘ্য সঠিকভাবে মাপা যায়। এর চেয়ে সূক্ষ্ম পরিমাপ করতে হলে ব্যবহার করতে হয় ভার্নিয়ার স্কেল।

 

স্লাইড ক্যালিপার্স এক প্রকারের পরিমাপক যন্ত্র যার সাহায্যে কোন বস্তুর দু প্রান্তের মধ্যবর্তী দূরত্ব নির্ণয় করে পরিমাপ করা যায়। এ যন্ত্রের সাহায্যে পরিমাপ করতে ভার্নিয়ার পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় বলে অনেক সময় একে ভার্নিয়ার ক্যালিপার্সও বলা হয়ে থাকে। স্লাইড ক্যালিপার্স ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ধাতুর দৈর্ঘ্য নির্ণয়, কাঠের মাপ-জোখ, বৈজ্ঞানিক পরীক্ষণ ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়

স্লাইড ক্যালিপার্সের ব্যবহার


কোনো জিনিসের সূক্ষ্ম পরিমাপের জন্য মিটার স্কেল ও ভার্নিয়ার স্কেলের সমন্বিত ব্যবহার উপযোগী যন্ত্র হলো স্লাইড ক্যালিপার্স। পরিমাপক এই যন্ত্রের ব্যবহার নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

  1. কোনো বস্তুর দৈর্ঘ্য নির্ণয়।
  2. গোলকের আয়তন বা ব্যাস নির্ণয়।
  3. ফাঁপা নলের অন্তঃব্যাস ও বহির্ব্যাস নির্ণয়।
  4. আয়তাকার বস্তুর আয়তন নির্ণয়।
  5. সিলিন্ডার বা চোঙ বেলনের উচ্চতা নির্ণয়

 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

আমাদের YouTube এবং Like Page

  • ২০২১ সালের SSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক

এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।

Post a Comment

আমাদের সাথে থাকুন
Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!