প্রাে-ফর্মা তৈরি করা যায় তার তালিকা প্রণয়ন কর।, ব্যবসায় পরিকল্পনা তৈরি করতে তুমি কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখবে পরিকল্পনা প্রণয়নে কিভাবে একটি পূর্ব পরিকল্পনা

প্রাে-ফর্মা তৈরি করা যায় তার তালিকা প্রণয়ন কর।, ব্যবসায় পরিকল্পনা তৈরি করতে তুমি কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখবে পরিকল্পনা প্রণয়নে কিভাবে একটি পূর্ব পরিক
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

 

প্রাে-ফর্মা তৈরি করা যায় তার তালিকা প্রণয়ন কর।, ব্যবসায় পরিকল্পনা তৈরি করতে তুমি কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখবে পরিকল্পনা প্রণয়নে কিভাবে একটি পূর্ব পরিকল্পনা

নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাইলে আপনাকে অভিনন্দন। নতুন ব্যবসার উত্তেজনা প্রশমন করে এবার কাজে লাগুন। সম্পূর্ণ পরিকল্পনাকে এমনভাবে ভাগ করে নিন, যাতে আপনার জন্য সব কাজের ব্যবস্থাপনা সহজ হয়। করতে হবে, এমন কাজের তালিকা দেখে নিন। আমি আপনার জন্য ‘করতে হবে’ এমন কাজগুলো তালিকা আকারে তুলে ধরছি। এতে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে, কোন কাজগুলো আগে এবং কোন কাজগুলো পরে করবেন।

 [Note: Sample Answer: Md Rakib Hossain Sojol (Bangla News Express)]

ব্যবসার গ্রহণযোগ্যতা যাচাই করুন
ব্যবসা কোনো চ্যারিটি নয়, ব্যবসার প্রথম ও শেষ কথা হলো মুনাফা। নিজেকে সত্যের মুখে দাঁড়া করানো। নতুন ব্যবসা এমন হতে হবে যেন আপনি এটা করে কিছু মুনাফা অর্জন করতে পারেন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন, আপনি যদি ক্রেতা হন, তবে আপনি কি আপনার এই সেবা বা পণ্যটি কিনবেন? একটু পরিসংখ্যান করুন, এই পণ্য বা সেবার পেছনে আপনার ব্যয় কত? একজন ক্রেতা কি সর্বোচ্চ মূল্য দেবে, যাতে আপনি মুনাফা করতে পারেন? আপনার পণ্য বা সেবার সম্ভাব্যতা যাচাই করার জন্য কীভাবে পরিসংখ্যান বা প্রশ্নের মুখোমুখি হবেন, তা নিয়ে একটি ভিন্ন পোস্ট লিখব। মোট কথা যাচাই করুন, আপনার এই পণ্য বা সেবা দীর্ঘ মেয়াদে আপনাকে মুনাফা দিতে পারবে কি না?

 

ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করুন
আপনার মনে হতে পারে, ব্যবসায়িক পরিকল্পনা ছাড়াও আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কিন্তু আর্থিক ধারণা সমন্বিত একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা আপনাকে এর গভীরে চিন্তা করার সুযোগ দেবে। এটা হবে আপনার ব্যবসায়ের জন্য একটি জীবন্ত সহায়িকা, যেটা আপনাকে গন্তব্যে পোঁছাতে সাহায্য করবে।

টাকা জোগাড় করুন
আপনি জানেন কি, যে ধরনের ব্যবসায়ের পরিকল্পনা করেছেন, তাতে কি পরিমাণ মূলধন লাগবে? এ ছাড়া প্রথম বছর আপনার ব্যক্তিগত খরচ কোথা থেকে আসবে, তা-ও জানুন। হয়তো আপনার ব্যক্তিগত খরচ (সাংসারিক) আপনার সঞ্চিত টাকা বা চাকরি কিংবা স্ত্রীর চাকরি থেকে আসবে এবং ব্যবসা শুরুর জন্য আর্থিক বিনিয়োগ প্রয়োজন—এমন জিনিসগুলো আগে থেকেই পরিষ্কার হোন। এমন নয় যে আপনি ব্যবসা শুরু করলেন এবং পরে চিন্তা করবেন যে টাকা কোথা থেকে আসবে। সুতরাং সব আর্থিক উৎস সম্পর্কে জানুন।

 [Note: Sample Answer: Md Rakib Hossain Sojol (Bangla News Express)]

পরিবারের সহযোগিতা সঙ্গে রাখুন
আপনার ব্যবসায়ের শুরুটা যেন পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব থেকে শুরু হয়। তারাই আপনার ব্যবসার রেফারেল বিজনেস হিসেবে কাজ করবে। আপনার পণ্য বা সেবার গ্রাহক যেন আপনার পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব হয়, অন্যথায় আপনার ব্যবসা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। ব্যবসার ক্ষেত্রে পরিবার যেন আপনার পাশে (শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে) থাকে। তবে এমনটি করতে গিয়ে কারও ওপর জোর করবেন না।

ব্যবসায়ের জন্য নাম ঠিক করুন
ব্যবসায়ের নাম ঠিক করার জন্য আপনার পণ্য বা সেবার গ্রাহক কারা—এ কথাটি মাথায় রাখুন। অন্য কোম্পানির নাম নকল করে নামকরণ করবেন না। কোম্পানি নিবন্ধন ওয়েবসাইট থেকে নিশ্চিত হোন যে আপনার বাছাই করা নামটি ইতিমধ্যে অন্য কোনো কোম্পানি নিবন্ধন করেছে কি না।

কোম্পানির জন্য ডোমেইন নিবন্ধন করুন
ব্যবসায়ের নামের সঙ্গে মিল রেখে একটি ডোমেইন নাম নিবন্ধন করুন। আপনি যদি ফ্রি ডোমেইন নিবন্ধন করেন, তবে এমনটি মনে হতে পারে যে হয়তো আপনার ব্যবসাটি সত্যিকারে ব্যবসা নয় অথবা আপনি দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবসা করতে চান না। এ ছাড়া ফ্রি ডোমেইন সাইটগুলো মানুষের কাছে অতটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।

কোম্পানি গঠন করুন
দেশের প্রচলিত আইনে কোম্পানি গঠন করুন। আপনার কোম্পানির গঠন কী হবে, তা পরামর্শকের সঙ্গে আলোচনা করুন। আইনবিষয়ক দিকগুলো একজন কোম্পানিবিষয়ক অভিজ্ঞ আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে পারেন, যা আপনাকে ভবিষ্যতে বিপদ থেকে নিরাপদ রাখবে।

 [Note: Sample Answer: Md Rakib Hossain Sojol (Bangla News Express)]

টিন-এর জন্য আবেদন করুন
ট্যাক্স পরিচয় নম্বর বা কর্মচারীদের পরিচয় নম্বরের জন্য আবেদন করুন। দেখে নিন দেশের প্রচলিত আইনে কোনটি প্রযোজ্য। এটা আপনার কোম্পানি নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজন হবে। এ ছাড়া বছর শেষে যখন ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করবেন, তখন প্রয়োজন হবে।

যাচাই করে দেখুন আপনার কী কী লাইসেন্স প্রয়োজন
ব্যবসাসংক্রান্ত যেসব সনদ প্রয়োজন, সেগুলোর জন্য আবেদন করুন। যেমন লোকাল বিজনেস সনদ প্রয়োজন হতে পারে, আমদানি বা রপ্তানি সনদ, ভেন্ডর সনদ প্রয়োজন হতে পারে। আপনার ব্যবসার ধরন ও স্থান ভেদে কী কী সনদ প্রয়োজন, তা জেনে আবেদন করুন।

ওয়েবসাইট করুন
এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং এটা আপনাকে মানুষের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা দেবে। একটি ভালো ওয়েবসাইট তৈরির জন্য যেমন ভালো ডেভেলপার প্রয়োজন, তেমনি তথ্য সমন্বিত করার জন্য একজন ভালো কনটেন্ট রাইটারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। একটি ভালো ওয়েবসাইট আপনাকে বছরে হাজার টাকা বাজারজাতকরণ খরচ থেকে বাঁচিয়ে দেবে।

 [Note: Sample Answer: Md Rakib Hossain Sojol (Bangla News Express)]

সামাজিক যোগাযোগে প্রোফাইল নিবন্ধন করুন
সোশ্যাল মিডিয়ার গাইডলাইন অনুসরণ করে প্রোফাইলগুলো রেজিস্ট্রার করুন। ব্যক্তিগত প্রোফাইল কিংবা কোম্পানি পেজ তৈরি করার জন্য কোনো পেশাদারির সাহায্য নিতে পারেন। এটা আপনার পণ্য বা সেবার বাজারজাতকরণ সহজ করবে।

আয়ের প্রবাহ শুরু করুন
এমন নয় যে আপনি সবকিছু নিখুঁত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেন। বরং যত শিগগিরই আপনি আয় করা শুরু করবেন, ততই আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে। ধরুন, আপনি একটি ঘরোয়া অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন। আপনি যদি মনে করেন, আগে ওয়েবসাইট তৈরি হোক, দোকান প্রস্তুত হোক, তারপর বিক্রি শুরু করব। তবে আপনি সময় নষ্ট করবেন। যেটা আপনার ব্যবসার জন্য কখনই মঙ্গলজনক নয়। বরং যখন ব্যবসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন আপনার পরিচিত সবাইকে আপনার ব্যবসার কথা জানান, সোশ্যাল মিডিয়াতে পণ্যের বিজ্ঞাপন দিন, দেখবেন সবকিছু ঠিক হওয়ার আগেই আপনার বিক্রি শুরু হয়ে গেছে। আয় শুরু হয়ে গেছে, যেটা আপনাকে অন্য রকম উদ্দীপনা ও উৎসাহ দেবে। আরেকটা কথা, আপনার পণ্য বা সেবা যদি কোনো গ্রাহক চুক্তি সম্পর্কিত হয়ে থাকে, তবে একজন আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে চুক্তি তৈরি করে নেবেন।

 [Note: Sample Answer: Md Rakib Hossain Sojol (Bangla News Express)]

দোকান বা অফিসের জায়গা ভাড়া করুন
ব্যবসা যদি সম্পূর্ণ ঘরোয়া না হয়, তবে দোকান বা অফিসের জায়গা ভাড়া করুন। যদি খুচরা বিক্রির দোকান হয়, তবে কিছু বিষয় লক্ষ রাখবেন। যেমন মানুষের সহজ যাতায়াত, আরামে বাজার করতে পারে—এতটুকু খোলা জায়গা রাখা, শারীরিক ও আর্থিক নিরাপত্তা এবং অন্যান্য কারণ যেগুলো গ্রাহকদের আরামে শপিং করা থেকে বিরত রাখে। মনে রাখবেন, যদি আপনার ব্যবসার জন্য অফিস বা দোকানের প্রয়োজন না হয়, তবে কোনো জায়গা ভাড়া করতে যাবেন না। কারণ, এটা আপনার প্রতি মাসে অতিরিক্ত খরচ বাড়াবে।

বিজনেস কার্ড করুন
নতুন ব্যবসা শুরু করতে গেলে অনেক মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। পরিচিত-অপরিচিত সবাইকে জানাতে হবে যে আপনি এই ব্যবসায় আছেন। এ জন্য বেশি করে বিজনেস কার্ড অর্ডার করুন। এটা আপনার পেশাদারত্বের প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা আনবে।

ব্যবসায়িক ব্যাংক হিসাব খুলুন
এটা আপনার জন্য ভালো যে আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট ও ব্যবসায়িক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পৃথক রাখা। ব্যবসা করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও পেশাদারত্বের পরিচয় দেবেন।

 [Note: Sample Answer: Md Rakib Hossain Sojol (Bangla News Express)]

হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি স্থাপন করুন
আপনার ব্যাংকের সঙ্গে সংযুক্ত করে একটি হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি স্থাপন করুন। বাজারে অনেক হিসাবরক্ষণ সফটওয়্যার আছে, আপনার ব্যবসার সঙ্গে মিল রেখে একটি হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি নির্বাচন করুন। ইচ্ছা করলে ইআরপি সফটওয়্যারও ব্যবহার করতে পারেন। আপনার হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি যদি ব্যাংকের সঙ্গে সংযুক্ত না হয়, তবে সব ডেবিট ও ক্রেডিট যেন ব্যাংক হিসাবের সঙ্গে মিল থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখবেন। প্রয়োজনে একজন হিসাব বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন।

সহপ্রতিষ্ঠাতার দায়িত্ব বণ্টন করুন
ব্যবসা যদি যৌথ হয়, তবে আপনার সহপ্রতিষ্ঠাতার দায়িত্ব বণ্টন করুন। দুজনে বসে ঠিক করুন, কে কী করবেন এবং সেটা লিখিত আকারে রাখুন। সহমত না থাকলে আপনার ব্যবসা ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

নিয়মকানুন প্রতিষ্ঠা করুন
আপনার অফিস বা কাজের নিজস্ব নিয়মকানুন, সময়, কর্মচারী থাকলে তাদের দায়িত্ব, সুযোগ-সুবিধা—সবকিছু প্রতিষ্ঠা করুন। প্রথম থেকেই যদি নিয়মের মধ্যে চলা যায়, তবে ধীরে ধীরে তা উন্নত করা যাবে। সবার ওপর সদয় থাকুন, নিজের ওপর দায়িত্ব নেবেন। প্রথম থেকেই পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহানুভূতির পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

আপনার নেটওয়ার্কের ওপর কাজ করুন
এটা খুবই জরুরি যে আপনি আপনার পরিবার-পরিজন, বন্ধুবান্ধব, সাবেক সহকর্মী, পরিচিত—সবার কাছে আপনার ব্যবসার প্রচার করুন। তাদের সবাই হয়তো আপনার গ্রাহক হবে না, কিন্তু তাদের পরিচিত কেউ আপনার গ্রাহক হবে। তাদেরকে আপনার গ্রাহক হওয়ার জন্য জোর করবেন না। শুরু থেকে রেফারেল বিজনেস তৈরির চেষ্টা করুন।

টেকনোলজি আপগ্রেড করুন
সময়ের সঙ্গে আপনার ব্যবসায় যেসব প্রযুক্তি প্রয়োজন, সেগুলো ব্যবহার করুন। প্রযুক্তিগুলো যুগোপযোগী করুন। প্রয়োজনীয় বিজনেস অ্যাপগুলো নামিয়ে নিন এবং সেগুলোর ব্যবহার শিখুন। প্রথম থেকেই নির্দিষ্ট সিআরএম যেন আপনার গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে পারেন ও তাদের অনুসরণ করতে পারেন।

 [Note: Sample Answer: Md Rakib Hossain Sojol (Bangla News Express)]

পণ্য ও বিক্রির কৌশলের ওপর নজর রাখুন
যত দ্রুত সম্ভব আপনার বাজার সম্পর্কে জানবেন এবং আপনার গ্রাহকের মতামত নিন। প্রতিটি সেবা ও পণ্যকে যাচাই করুন এবং প্রয়োজনে পণ্য বাজারজাতকরণ ও বিক্রির কৌশলের পরিমার্জন করুন।

নিজস্ব পণ্য হলে পেটেন্ট করুন
এটা জরুরি, যাতে আপনার ডিজাইন ও আবিষ্কৃত পণ্যটি কেউ নকল করতে না পারে। দেশের প্রচলিত নিয়মে ট্রেডমার্ক বা পেটেন্টের জন্য আবেদন করবেন। প্রয়োজনে একজন আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে খসড়া তৈরি করে নেবেন।

পরামর্শকের সাহায্য নিন
আপনি যে ব্যবসা করেন, সেক্ষেত্রে সফল এমন কেউ বা একজন পেশাদার পরামর্শকের সাহায্য নিন—এমন কেউ, যে সত্যিকারে আপনার সফলতা চায় ও আপনার জন্য যার সময় আছে। পরামর্শের ফি ও অন্য শর্তাবলি আগে থেকেই আলোচনা করে নিন। অন্যান্য যেমন আপনার ব্যবসার ধরন বুঝে, পণ্য না সেবা ব্রশিয়ার, সাপ্তাহিক সেলস পেপার, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, টেলিফোন, সাইনেজ, কর্মচারী ব্যবস্থাপনা, বাজারীকরণের সরঞ্জাম ইত্যাদি।

 

 [Note: Sample Answer: Md Rakib Hossain Sojol (Bangla News Express)]

Assignment

إرسال تعليق

আমাদের সাথে থাকুন
Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!